হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর
সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার আদালতে দাবি করেছেন, তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্রদের দাবি মেনে নিতে বলেছিলেন। তিনি অভিযোগ করেন, একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে তাঁকে হয়রানি করা হচ্ছে। এসব কথা বলতে গিয়ে তিনি কাঁদতে থাকেন।
তবে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী তাঁর বক্তব্যকে অসত্য বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, কামাল আহমেদ মজুমদার রাজনৈতিক নেতা নন, বরং একজন ব্যবসায়ী। তাঁর বিরুদ্ধে রাজস্ব ফাঁকি, খাসজমি দখল ও মিরপুরে ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালানোর অভিযোগ রয়েছে।
পিপি ওমর ফারুক আরও বলেন, জুলাই-আগস্টে ঘটে যাওয়া হত্যাকাণ্ডের মামলাকে ‘মিথ্যা’ বলা মানে নিহতদের সঙ্গে পরিহাস করা। তিনি প্রশ্ন তোলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কি হত্যা, গুম ও ভোটবিহীন শাসন চালানো?
এ সময় কামাল আহমেদ মজুমদার পাল্টা দাবি করে বলেন, তিনি কোনো রাজস্ব ফাঁকি দেননি বা জমি দখল করেননি। তিনি শেখ হাসিনার নীতির বিরোধিতা করেছিলেন, যার ফলে গণভবনে তাঁর প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল।
উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে আদালত মিরপুর থানার দুটি হত্যা মামলায় কামাল আহমেদ মজুমদারকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
অন্যদিকে, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এবং আরও কয়েকজনকে সকালে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। শুনানি শেষে তাঁদের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: বাজারে গিগাবাইটের নতুন মাদারবোর্ড এক্স৮৭০ইঅ্যারো এক্স থ্রিডি উড
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: ভিভো এক্স৩০০ প্রো’তে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফি