alt

তিতুমীর কলেজের আন্দোলন স্থগিত

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে সাত দিনের জন্য বিরতি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে চলমান আন্দোলন সাত দিনের জন্য স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে এ ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্যের’ নেতা ও অনশনরত শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম। গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এ শিক্ষার্থী বলেন, “আমরা অনশন প্রত্যাহার করছি।”

আন্দোলনকারী নায়েক নূর জানান, “মন্ত্রণালয় যেসব আশ্বাস দিয়েছে, তা বাস্তবায়নে কার্যকর অগ্রগতি না দেখলে আগামী সপ্তাহে আবার আন্দোলনে নামব।” এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. নুরুজ্জামান ও কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শিপ্রা রাণী মণ্ডল অনশনরত শিক্ষার্থীদের জুস খাইয়ে অনশন ভাঙান।

তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবি জানিয়ে আসছেন। এর আগে, ২৬ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি থেকে মুক্ত করার ঘোষণা দেন। সরকার সাত কলেজ নিয়ে একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা ভাবলেও তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা চান, তাদের কলেজকে আলাদাভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করা হোক।

এই দাবিসহ মোট সাত দফা দাবি নিয়ে শিক্ষার্থীরা মঙ্গলবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছিলেন। পরদিন বিকেলে ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে আমরণ অনশন’ ব্যানার টাঙিয়ে কলেজের মূল ফটকের সামনে অনশন শুরু হয়।

বৃহস্পতিবার থেকে শিক্ষার্থীরা বিরতি দিয়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিলেন, যা তারা ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ নামে অভিহিত করেন।

‘তিতুমীর ঐক্য’র সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—

রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা

শতভাগ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ব্যবস্থা অথবা তাদের আবাসিক খরচ বহন করা

ছবি

দুটি হাতবোমা বিস্ফোরণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে

ছবি

অন্তর্কোন্দলে ‘দুই লাখ টাকায় ভাড়াটে খুনি’ দিয়ে মামুনকে হত্যা: ডিবি

ছবি

রাজধানীর চার স্থানে বাস ও যানে অগ্নিকাণ্ড

ছবি

মিরপুরে বাসে আগুন, গাজীপুর-সাভারেও বাসে অগ্নিসংযোগ

ছবি

মামুন হত্যা: আদালত এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিএমপি কমিশনারকে চিঠি

ছবি

রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার

রাজধানীতে সাধারণ পুলিশ সদস্যদের মুঠোফোন ব্যবহার না করার নির্দেশ

ছবি

রাজধানীতে বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ, ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩৪

ছবি

আদালত থেকে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে সন্ত্রাসী মামুন খুন

ঢাকায় ককটেল হামলার ঘটনায় ‘ছাত্রলীগের’ একজন গ্রেপ্তার

ঢাকায় পুলিশ সদস্যদের দায়িত্বকালীন সময় মোবাইল ফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা

ছবি

রাজধানীতে প্রযুক্তি খাতের নতুন ঠিকানা ‘ঢাকা কম্পিউটার সিটি’ উদ্বোধন

ছবি

জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

ছবি

পুরান ঢাকায় নিহত মামুনকে হত্যার চেষ্টা হয়েছিল দুই বছর আগেও

২৪ ঘণ্টায় আ’লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৪৩ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখী গানের মিছিলে পুলিশের বাধা

ছবি

তিন দফা দাবিতে সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

ছবি

শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির দাবিতে সচিবালয়ের দিকে পদযাত্রা পুলিশের বাধায় ব্যর্থ, কয়েকজন আহত

ছবি

মোহাম্মদপুরে গ্যারেজের আগুনে ‘নাশকতা’ দেখছে পুলিশ

ছবি

ঢাকা-আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের ‘শান্তি চুক্তি’, সাড়া মেলেনি সিটির

ছবি

রাজধানীতে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশের মহড়া

টঙ্গীতে তুলার গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

নিরাপত্তাহীনতায় লক্ষীবাজার সিটি করপোরেশন মার্কেটের ব্যবসায়ীরা

রাজধানীতে জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশের মহড়া

ছবি

বিএনপিকে আদেশ করার এখতিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

ছবি

চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে টিটিপাড়া আন্ডারপাস

ছবি

প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের ‘হামলা’, কর্মসূচি পণ্ড

ছবি

শহীদ মিনারে অবস্থান, বিদ্যালয়গুলোতে পূর্ণ দিবস কর্মবিরতি: নতুন কর্মসূচিতে প্রাথমিক শিক্ষকেরা

ছবি

গান গেয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষকের নিয়োগ বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানালো ছায়ানট

ছবি

শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের অভিযোগ

ছবি

কাকরাইলে সেন্ট মেরি’স চার্চে হাতবোমা হামলা, দুই মোটরসাইকেল আরোহীর খোঁজে পুলিশ

ছবি

ছুটির দিনে বিশ্বে বায়ুদূষণে ঢাকা দশম, ৩ বিভাগীয় শহরে দূষণ তার চেয়ে অনেক বেশি

ছবি

আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর বাংলাদেশ গড়বে : চসিক মেয়র

ছবি

শাহজালাল বিমানবন্দরে পোড়া কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে অস্ত্র চুরি

ছবি

প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের যমুনা অভিমুখী পদযাত্রা আটকে দিলো পুলিশ

tab

তিতুমীর কলেজের আন্দোলন স্থগিত

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে সাত দিনের জন্য বিরতি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে চলমান আন্দোলন সাত দিনের জন্য স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। সোমবার সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে মহাখালী রেলক্রসিংয়ে এ ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম ‘তিতুমীর ঐক্যের’ নেতা ও অনশনরত শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম। গণিত বিভাগের তৃতীয় বর্ষের এ শিক্ষার্থী বলেন, “আমরা অনশন প্রত্যাহার করছি।”

আন্দোলনকারী নায়েক নূর জানান, “মন্ত্রণালয় যেসব আশ্বাস দিয়েছে, তা বাস্তবায়নে কার্যকর অগ্রগতি না দেখলে আগামী সপ্তাহে আবার আন্দোলনে নামব।” এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. নুরুজ্জামান ও কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক শিপ্রা রাণী মণ্ডল অনশনরত শিক্ষার্থীদের জুস খাইয়ে অনশন ভাঙান।

তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রতিষ্ঠানকে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবি জানিয়ে আসছেন। এর আগে, ২৬ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান সাত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি থেকে মুক্ত করার ঘোষণা দেন। সরকার সাত কলেজ নিয়ে একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কথা ভাবলেও তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা চান, তাদের কলেজকে আলাদাভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করা হোক।

এই দাবিসহ মোট সাত দফা দাবি নিয়ে শিক্ষার্থীরা মঙ্গলবার থেকে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছিলেন। পরদিন বিকেলে ‘তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে আমরণ অনশন’ ব্যানার টাঙিয়ে কলেজের মূল ফটকের সামনে অনশন শুরু হয়।

বৃহস্পতিবার থেকে শিক্ষার্থীরা বিরতি দিয়ে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছিলেন, যা তারা ‘বারাসাত ব্যারিকেড টু নর্থ সিটি’ নামে অভিহিত করেন।

‘তিতুমীর ঐক্য’র সাত দফা দাবির মধ্যে রয়েছে—

রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠন করে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা

শতভাগ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন ব্যবস্থা অথবা তাদের আবাসিক খরচ বহন করা

back to top