ঢাকা মহানগরীতে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির আগে এখন থেকে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও ঠিকাদারদের ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। ডিএমপির অনুমতি ছাড়া খোঁড়াখুঁড়ি করলে এবং এর ফলে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার ডিএমপি সদর দপ্তর এ সংক্রান্ত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে। এতে বলা হয়, রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে যানজট সৃষ্টি হয়, জনদুর্ভোগ বাড়ে এবং শ্রমঘণ্টা নষ্ট হয়ে রাষ্ট্রের বিপুল আর্থিক ক্ষতি হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, রাস্তা কাটার পর পুনরায় মেরামত করতে দীর্ঘসময় লেগে যায়, অনেক সময় ৭-৮ মাস পর্যন্ত। এছাড়া বিকল্প রাস্তা না তৈরি করে খোঁড়াখুঁড়ি করা, প্রয়োজনের অতিরিক্ত রাস্তা কাটা, সতর্কতামূলক সাইনবোর্ড না লাগানো, খোঁড়াখুঁড়ির মাটি বা আবর্জনা রাস্তার পাশে ফেলে রাখা এবং দীর্ঘদিন ধরে পাইপ বা ক্যাবল ফেলে রাখার মতো সমস্যা দেখা যায়। এসব অনিয়ম যানজট আরও বাড়িয়ে তোলে।
১. ডিএমপির অনুমতি ছাড়া কোনো রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
২. সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ রাখতে হবে। রাতের সময় খননকাজ করে সকালে রাস্তা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
৩. কাজ শুরুর তারিখ ও শেষ করার সময়সূচি আগেই ঘোষণা করতে হবে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করতে হবে।
৪. রাস্তা খননের স্থান ও তার আশপাশের ২০০ মিটারের মধ্যে ট্রাফিক নির্দেশনা ও সিগন্যাল লাইট লাগাতে হবে।
৫. যথাযথ জনবল নিয়োগের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে।
৬. পথচারী ও যানবাহনের জন্য বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৭. রাস্তা ব্যবহারের উপযোগী করতে খোঁড়াখুঁড়ির আগে লোহার শিট নিয়ে আসতে হবে।
৮. একই রাস্তায় দুই পাশে একসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
৯. ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকতেই রাতের কাজ করতে হবে।
১০. কোনো রাস্তা সর্বোচ্চ সাত রাত খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে এবং পরবর্তী তিন রাতের মধ্যে তা মেরামত করতে হবে।
ডিএমপি জানায়, এসব নিয়ম ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর আগে, ২৮ ফেব্রুয়ারি রমজান মাসে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়ে আরেকটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল ডিএমপি।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
ঢাকা মহানগরীতে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির আগে এখন থেকে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও ঠিকাদারদের ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অনুমতি নিতে হবে। ডিএমপির অনুমতি ছাড়া খোঁড়াখুঁড়ি করলে এবং এর ফলে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার ডিএমপি সদর দপ্তর এ সংক্রান্ত একটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে। এতে বলা হয়, রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কারণে যানজট সৃষ্টি হয়, জনদুর্ভোগ বাড়ে এবং শ্রমঘণ্টা নষ্ট হয়ে রাষ্ট্রের বিপুল আর্থিক ক্ষতি হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, রাস্তা কাটার পর পুনরায় মেরামত করতে দীর্ঘসময় লেগে যায়, অনেক সময় ৭-৮ মাস পর্যন্ত। এছাড়া বিকল্প রাস্তা না তৈরি করে খোঁড়াখুঁড়ি করা, প্রয়োজনের অতিরিক্ত রাস্তা কাটা, সতর্কতামূলক সাইনবোর্ড না লাগানো, খোঁড়াখুঁড়ির মাটি বা আবর্জনা রাস্তার পাশে ফেলে রাখা এবং দীর্ঘদিন ধরে পাইপ বা ক্যাবল ফেলে রাখার মতো সমস্যা দেখা যায়। এসব অনিয়ম যানজট আরও বাড়িয়ে তোলে।
১. ডিএমপির অনুমতি ছাড়া কোনো রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
২. সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ রাখতে হবে। রাতের সময় খননকাজ করে সকালে রাস্তা যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
৩. কাজ শুরুর তারিখ ও শেষ করার সময়সূচি আগেই ঘোষণা করতে হবে এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করতে হবে।
৪. রাস্তা খননের স্থান ও তার আশপাশের ২০০ মিটারের মধ্যে ট্রাফিক নির্দেশনা ও সিগন্যাল লাইট লাগাতে হবে।
৫. যথাযথ জনবল নিয়োগের মাধ্যমে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে হবে।
৬. পথচারী ও যানবাহনের জন্য বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৭. রাস্তা ব্যবহারের উপযোগী করতে খোঁড়াখুঁড়ির আগে লোহার শিট নিয়ে আসতে হবে।
৮. একই রাস্তায় দুই পাশে একসঙ্গে খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে না।
৯. ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের প্রতিনিধি উপস্থিত থাকতেই রাতের কাজ করতে হবে।
১০. কোনো রাস্তা সর্বোচ্চ সাত রাত খোঁড়াখুঁড়ি করা যাবে এবং পরবর্তী তিন রাতের মধ্যে তা মেরামত করতে হবে।
ডিএমপি জানায়, এসব নিয়ম ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও ঠিকাদারদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এর আগে, ২৮ ফেব্রুয়ারি রমজান মাসে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়ে আরেকটি গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল ডিএমপি।