লেখক ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ফেইসবুকে সিপিবি কার্যালয় ‘দখলের’ ঘোষণা দেওয়ার পর পুরানা পল্টনে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কার্যালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে পুলিশ।
শনিবার সকালে মুক্তি ভবনের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। দলীয় কার্যালয়ের সামনে কিছু নেতাকর্মী বসে থাকতে এবং কিছু নেতাকর্মীকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেখা যায়। পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ সকাল থেকেই সতর্ক অবস্থানে ছিল।
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সিপিবির নেতারা সকাল সাড়ে ১০টায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে বক্তব্য দেন। দলের সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, “পুরুষতান্ত্রিক লালসার শিকার হয়ে মাগুরার শিশুটির মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। আমরা এই ঘটনার প্রতিবাদে দেশব্যাপী শোকদিবস ঘোষণা করেছি। কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারাদেশে কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং বিকেলে শোকমিছিল বের হবে।”
সিপিবির সভাপতি মো. শাহ আলম বলেন, “বাংলাদেশে মূল্যবোধের অবক্ষয় চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। তনু হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে ফেনীর নুসরাতের হত্যার সময়ও আমরা আন্দোলন করেছি, এবারও ন্যায়বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছি।”
সিপিবির এই গণমিছিল কর্মসূচির বিপরীতে লেখক ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সিপিবির কার্যালয়কে ‘ছাত্র-জনতার কার্যালয়’ বানানোর ডাক দেন। তার এই ঘোষণার পরই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থান নেয়।
হত্যা, ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিচারসহ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বিসিএল), পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসর, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর সমিতি ও বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র (টিইউসি) যৌথভাবে গণমিছিলের আয়োজন করে।
গণমিছিলটি বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর প্রদক্ষিণ করে টিএসসিতে এসে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে, শনিবার রাতে উদীচীর একাংশ, ছাত্র ইউনিয়ন ও বাসদ সমর্থিত সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, তারা এই কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত নয়।
পিনাকীর ঘোষণার পর সিপিবি কার্যালয় ঘিরে পুলিশ মোতায়েন এবং পাল্টা কর্মসূচির মাধ্যমে রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এখন পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেয়, সেটিই দেখার বিষয়।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
লেখক ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ফেইসবুকে সিপিবি কার্যালয় ‘দখলের’ ঘোষণা দেওয়ার পর পুরানা পল্টনে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) কার্যালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে পুলিশ।
শনিবার সকালে মুক্তি ভবনের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। দলীয় কার্যালয়ের সামনে কিছু নেতাকর্মী বসে থাকতে এবং কিছু নেতাকর্মীকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেখা যায়। পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির কারণে যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশ সকাল থেকেই সতর্ক অবস্থানে ছিল।
ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সিপিবির নেতারা সকাল সাড়ে ১০টায় দলীয় কার্যালয়ের সামনে বক্তব্য দেন। দলের সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, “পুরুষতান্ত্রিক লালসার শিকার হয়ে মাগুরার শিশুটির মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। আমরা এই ঘটনার প্রতিবাদে দেশব্যাপী শোকদিবস ঘোষণা করেছি। কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারাদেশে কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং বিকেলে শোকমিছিল বের হবে।”
সিপিবির সভাপতি মো. শাহ আলম বলেন, “বাংলাদেশে মূল্যবোধের অবক্ষয় চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। তনু হত্যাকাণ্ড থেকে শুরু করে ফেনীর নুসরাতের হত্যার সময়ও আমরা আন্দোলন করেছি, এবারও ন্যায়বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়েছি।”
সিপিবির এই গণমিছিল কর্মসূচির বিপরীতে লেখক ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট পিনাকী ভট্টাচার্য ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সিপিবির কার্যালয়কে ‘ছাত্র-জনতার কার্যালয়’ বানানোর ডাক দেন। তার এই ঘোষণার পরই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থান নেয়।
হত্যা, ধর্ষণ ও নিপীড়নের বিচারসহ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার অপসারণের দাবিতে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন, বাংলাদেশ যুব ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বিসিএল), পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, কেন্দ্রীয় খেলাঘর আসর, সমাজতান্ত্রিক মহিলা ফোরাম, বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর সমিতি ও বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র (টিইউসি) যৌথভাবে গণমিছিলের আয়োজন করে।
গণমিছিলটি বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি চত্বর প্রদক্ষিণ করে টিএসসিতে এসে শেষ হওয়ার কথা ছিল। তবে, শনিবার রাতে উদীচীর একাংশ, ছাত্র ইউনিয়ন ও বাসদ সমর্থিত সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, তারা এই কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত নয়।
পিনাকীর ঘোষণার পর সিপিবি কার্যালয় ঘিরে পুলিশ মোতায়েন এবং পাল্টা কর্মসূচির মাধ্যমে রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এখন পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেয়, সেটিই দেখার বিষয়।