বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সরকার পতনের পর পুলিশে ব্যাপক রদবদলের ধারাবাহিকতায় এবার এক ডিআইজিসহ দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার। রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত দুইটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করে, যা সোমবার প্রকাশ করা হয়। বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা হলেন সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম এবং সিলেটের সাবেক পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান। উভয়ই গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা রয়েছে।
মোল্যা নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঢাকার গুলশান থানায় গত বছর ৫ অক্টোবর একটি হত্যা চেষ্টার মামলা হয়। গত ৯ ফেব্রুয়ারি তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। অন্যদিকে, আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে সিলেটের গোপালগঞ্জ মডেল থানায় এ বছর ৮ জানুয়ারি একটি হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়। গত ফেব্রুয়ারিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইনের ৩৯ (২) ধারা অনুযায়ী তাদের সাময়িক বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ওএসডি হয়ে থাকা অতিরিক্ত ডিআইজি ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) মো. শহিদুল্লাহ, সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান এবং নীলফামারির ইন সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ডেন্ট নোয়াখালীর সাবেক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানকে একই আইনে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এই তিনজনও গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন।
সরকার পতন আন্দোলনের পর পুলিশ বাহিনীতে ব্যাপক রদবদল শুরু হয়। এ সময় বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা দায়ের করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
মোল্যা নজরুল ইসলাম ও আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলাগুলো এখনও আদালতে চলমান। তাদের সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত সরকারের কঠোর অবস্থানেরই প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইনের ৩৯ (২) ধারা অনুযায়ী, কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ থাকলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা যায়। এই ধারা অনুযায়ী সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
সরকার পতন আন্দোলনের পর পুলিশ বাহিনীতে ব্যাপক রদবদল শুরু হয়। এ সময় বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা দায়ের করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সরকার পতনের পর পুলিশে ব্যাপক রদবদলের ধারাবাহিকতায় এবার এক ডিআইজিসহ দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার। রোববার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত দুইটি পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করে, যা সোমবার প্রকাশ করা হয়। বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা হলেন সারদায় পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলাম এবং সিলেটের সাবেক পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান। উভয়ই গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা রয়েছে।
মোল্যা নজরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঢাকার গুলশান থানায় গত বছর ৫ অক্টোবর একটি হত্যা চেষ্টার মামলা হয়। গত ৯ ফেব্রুয়ারি তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। অন্যদিকে, আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে সিলেটের গোপালগঞ্জ মডেল থানায় এ বছর ৮ জানুয়ারি একটি হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়। গত ফেব্রুয়ারিতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইনের ৩৯ (২) ধারা অনুযায়ী তাদের সাময়িক বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ওএসডি হয়ে থাকা অতিরিক্ত ডিআইজি ঢাকা মহানগর পুলিশের সাবেক উপকমিশনার (ডিসি) মো. শহিদুল্লাহ, সিলেট রেঞ্জের ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান এবং নীলফামারির ইন সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ডেন্ট নোয়াখালীর সাবেক পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানকে একই আইনে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এই তিনজনও গ্রেপ্তার হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন।
সরকার পতন আন্দোলনের পর পুলিশ বাহিনীতে ব্যাপক রদবদল শুরু হয়। এ সময় বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা দায়ের করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
মোল্যা নজরুল ইসলাম ও আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলাগুলো এখনও আদালতে চলমান। তাদের সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত সরকারের কঠোর অবস্থানেরই প্রতিফলন বলে মনে করা হচ্ছে। পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
সরকারি চাকরি আইন ২০১৮ সালের ৫৭ নম্বর আইনের ৩৯ (২) ধারা অনুযায়ী, কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ থাকলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা যায়। এই ধারা অনুযায়ী সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
সরকার পতন আন্দোলনের পর পুলিশ বাহিনীতে ব্যাপক রদবদল শুরু হয়। এ সময় বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা দায়ের করা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে পুলিশ বাহিনীতে এ ধরনের পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকার পুলিশ বাহিনীতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।