গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের আহ্বানে গুলশানে তাদের কার্যালয়ে গিয়েছিলেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূঁইয়া। সেখানে তিনি প্রায় ৩ ঘণ্টা ২৩ মিনিট অবস্থান করেন এবং কমিশনের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
বুধবার বিকেলে ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে কমিশনে যাওয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন তিনি। পাশাপাশি তদন্ত কার্যক্রম সফল করতে সংশ্লিষ্টদের স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
স্ট্যাটাসে তিনি উল্লেখ করেন, সম্প্রতি তাঁর কিছু লেখা সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশের পর তা বিভিন্ন মহলের দৃষ্টিগোচর হয়। সেই প্রেক্ষাপটে তদন্ত কমিশন বুধবার সকাল ১১টায় তাদের কার্যালয়ে তাঁকে উপস্থিত হওয়ার অনুরোধ জানায়।
ইকবাল করিম ভূঁইয়া জানান, কমিশনের জিজ্ঞাসাবাদের জবাবে তিনি নিজের স্মৃতিতে থাকা তথ্য তুলে ধরেছেন। জাতীয় স্বার্থে কমিশনের কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করতে তাঁর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা হয়, যা শেষ হয় দুপুর ২টা ২৩ মিনিটে।
এ বিষয়ে কমিশনের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন জানান, সাবেক সেনাপ্রধানের লেখা সম্পর্কে আরও জানতেই তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল এবং তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে ইকবাল করিম ভূঁইয়া আরও লেখেন, গুম হওয়া ব্যক্তিদের খোঁজ, শনাক্তকরণ এবং ঘটনার পেছনের পরিস্থিতি উদঘাটন করা প্রয়োজন। এজন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও সংস্থার কাছে থাকা তথ্য ও প্রমাণ কমিশনকে সরবরাহ করা সবার দায়িত্ব। তিনি মনে করেন, গুম ও অপহরণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের সঠিক তদন্ত নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসা উচিত।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের আহ্বানে গুলশানে তাদের কার্যালয়ে গিয়েছিলেন সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) ইকবাল করিম ভূঁইয়া। সেখানে তিনি প্রায় ৩ ঘণ্টা ২৩ মিনিট অবস্থান করেন এবং কমিশনের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
বুধবার বিকেলে ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে কমিশনে যাওয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন তিনি। পাশাপাশি তদন্ত কার্যক্রম সফল করতে সংশ্লিষ্টদের স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
স্ট্যাটাসে তিনি উল্লেখ করেন, সম্প্রতি তাঁর কিছু লেখা সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশের পর তা বিভিন্ন মহলের দৃষ্টিগোচর হয়। সেই প্রেক্ষাপটে তদন্ত কমিশন বুধবার সকাল ১১টায় তাদের কার্যালয়ে তাঁকে উপস্থিত হওয়ার অনুরোধ জানায়।
ইকবাল করিম ভূঁইয়া জানান, কমিশনের জিজ্ঞাসাবাদের জবাবে তিনি নিজের স্মৃতিতে থাকা তথ্য তুলে ধরেছেন। জাতীয় স্বার্থে কমিশনের কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করতে তাঁর সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা হয়, যা শেষ হয় দুপুর ২টা ২৩ মিনিটে।
এ বিষয়ে কমিশনের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন জানান, সাবেক সেনাপ্রধানের লেখা সম্পর্কে আরও জানতেই তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল এবং তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে ইকবাল করিম ভূঁইয়া আরও লেখেন, গুম হওয়া ব্যক্তিদের খোঁজ, শনাক্তকরণ এবং ঘটনার পেছনের পরিস্থিতি উদঘাটন করা প্রয়োজন। এজন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও সংস্থার কাছে থাকা তথ্য ও প্রমাণ কমিশনকে সরবরাহ করা সবার দায়িত্ব। তিনি মনে করেন, গুম ও অপহরণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের সঠিক তদন্ত নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসা উচিত।