দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক ও কবি আবদুল হাই শিকদার মানহানির অভিযোগে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মোর্শেদসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আজ রোববার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তিনি এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার অপর দুই আসামি হলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খাইরুল আলম ও আসাদুজ্জামান আসাদ। মামলায় আসাদকে আওয়ামী লীগের অর্থ জোগানদাতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
আবদুল হাই শিকদারের আইনজীবী আনোয়ারুল ইসলাম জানান, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তিন আসামিকে আগামী ২৮ এপ্রিল হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ১৬ জানুয়ারি মাহবুব মোর্শেদ তাঁর ফেসবুক আইডিতে একটি মনগড়া কবিতা পোস্ট করেন, যা আবদুল হাই শিকদারের লেখা বলে দাবি করা হয়। এছাড়া মামলার আসামিরা বাদী সম্পর্কে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ করেছেন।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, আসামিরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বাদীর সম্মানহানি করতে এসব তথ্য তৈরি করেছেন। কবিতাটি বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ায় বাদীর মর্যাদাহানি হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক ও কবি আবদুল হাই শিকদার মানহানির অভিযোগে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মোর্শেদসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আজ রোববার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে তিনি এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার অপর দুই আসামি হলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খাইরুল আলম ও আসাদুজ্জামান আসাদ। মামলায় আসাদকে আওয়ামী লীগের অর্থ জোগানদাতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
আবদুল হাই শিকদারের আইনজীবী আনোয়ারুল ইসলাম জানান, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তিন আসামিকে আগামী ২৮ এপ্রিল হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ১৬ জানুয়ারি মাহবুব মোর্শেদ তাঁর ফেসবুক আইডিতে একটি মনগড়া কবিতা পোস্ট করেন, যা আবদুল হাই শিকদারের লেখা বলে দাবি করা হয়। এছাড়া মামলার আসামিরা বাদী সম্পর্কে মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ করেছেন।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, আসামিরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বাদীর সম্মানহানি করতে এসব তথ্য তৈরি করেছেন। কবিতাটি বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ায় বাদীর মর্যাদাহানি হয়েছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।