বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানার ৩টি হত্যা মামলায় পতিত শেখ হাসিনা সরকারের ৫ মন্ত্রী ও এক সেনা কর্মকর্তাকে আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ১১ টার দিকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আসামে গ্রেফতারের আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাদের ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
তিনটি হত্যা মামলা যাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তাদের মধ্যে আছেন, সাবেক মন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনি, সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোঃ কামরুল ইসলাম, সাবেক মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ও প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, এনটিএমসি প্রধান জিয়াউল আহসান, সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মজুমদার।
গাজীপুর মহানগর কোট পরিদর্শক আসান উল্লাহ চৌধুরী সংবাদকে বলেন, গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানার তিনটি হত্যা মামলায় উল্লেখিত আসামিদের গাজীপুরে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এ হাজির করা হয়। পরে হাজির করা আসামিদের তিনটি হত্যা মামলা গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়। বিজ্ঞ চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ৩ এর বিচারক মোঃ ওমর হায়দার গ্রেপ্তারের আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো।
আসামিদের আদালতে হাজির করা উপলক্ষে আদালত পাড়ায় সকাল থেকেই কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পরে আসামিদের দুটি পৃথক প্রিজন ভ্যানে করে ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। আসামিদের বুলেটপ্রুফ জেকেট ও হেলমেট পরিয়ে কড়া পুলিশ প্রহরায় আদালতের এজলাসে তোলা হয়। আদালতের কার্যক্রম শেষে আসামিদের পুনরায় কড়া নিরাপত্তায় আদালত চত্বর থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। আসামিদের আদালত থেকে নিয়ে যাওয়ার পরে স্থানীয় বিএনপির সমর্থক আইনজীবীরা আদালত এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেন।
গাজীপুর মহানগর কোট পরিদর্শক আসান উল্লাহ চৌধুরী আরও বলেন, ছয় জন আসামিদের মধ্যে ডাক্তার দীপু মনি, জোনায়েদ আহমেদ পলক ও সাধন চন্দ্র মজুমদারকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে এবং অন্যান্য তিন জন আসামিদের ঢাকার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সময় গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানার ৩টি হত্যা মামলায় পতিত শেখ হাসিনা সরকারের ৫ মন্ত্রী ও এক সেনা কর্মকর্তাকে আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ১১ টার দিকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আসামে গ্রেফতারের আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাদের ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগারে ফেরত পাঠানো হয়।
তিনটি হত্যা মামলা যাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তাদের মধ্যে আছেন, সাবেক মন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনি, সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোঃ কামরুল ইসলাম, সাবেক মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ও প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, এনটিএমসি প্রধান জিয়াউল আহসান, সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম মজুমদার।
গাজীপুর মহানগর কোট পরিদর্শক আসান উল্লাহ চৌধুরী সংবাদকে বলেন, গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানার তিনটি হত্যা মামলায় উল্লেখিত আসামিদের গাজীপুরে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এ হাজির করা হয়। পরে হাজির করা আসামিদের তিনটি হত্যা মামলা গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করা হয়। বিজ্ঞ চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ৩ এর বিচারক মোঃ ওমর হায়দার গ্রেপ্তারের আবেদন মঞ্জুর করেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো।
আসামিদের আদালতে হাজির করা উপলক্ষে আদালত পাড়ায় সকাল থেকেই কড়া নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পরে আসামিদের দুটি পৃথক প্রিজন ভ্যানে করে ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। আসামিদের বুলেটপ্রুফ জেকেট ও হেলমেট পরিয়ে কড়া পুলিশ প্রহরায় আদালতের এজলাসে তোলা হয়। আদালতের কার্যক্রম শেষে আসামিদের পুনরায় কড়া নিরাপত্তায় আদালত চত্বর থেকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। আসামিদের আদালত থেকে নিয়ে যাওয়ার পরে স্থানীয় বিএনপির সমর্থক আইনজীবীরা আদালত এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করেন।
গাজীপুর মহানগর কোট পরিদর্শক আসান উল্লাহ চৌধুরী আরও বলেন, ছয় জন আসামিদের মধ্যে ডাক্তার দীপু মনি, জোনায়েদ আহমেদ পলক ও সাধন চন্দ্র মজুমদারকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে এবং অন্যান্য তিন জন আসামিদের ঢাকার কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।