সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দেওয়ার তথ্য গোপন করা, ফৌজদারি মামলায় কারাভোগের তথ্য লুকানো এবং অন্যান্য অভিযোগে এক চিকিৎসককে বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরখাস্তকৃত চিকিৎসকের নাম ফাতেমা দোজা। তিনি সহযোগী অধ্যাপক পদমর্যাদার এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ওএসডি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে তিনি ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেছেন।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বুধবার তাকে চাকরি থেকে বাদ দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে বিদেশে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনের আমন্ত্রণপত্র পরিবর্তন করে কর্তৃপক্ষকে বিভ্রান্ত করার অভিযোগও আনা হয়েছিল।
বরখাস্তের আদেশে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ তার বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ ও পলায়নের’ অভিযোগে বিভাগীয় মামলা করেন। তিনি কারণ দর্শানো নোটিসের জবাব দেননি এবং ব্যক্তিগত শুনানিতেও অংশ নেননি। তদন্তে অভিযোগগুলো সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে চাকরি থেকে বরখাস্তের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পরবর্তীতে দ্বিতীয় কারণ দর্শানো নোটিস দেওয়ার পরও তার জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় বরখাস্তের সিদ্ধান্ত বহাল রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। সরকারি কর্মকমিশনের মতামতের ভিত্তিতে প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হয় এবং অনুমোদনের পর তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সরকারি চাকরিতে ইস্তফা দেওয়ার তথ্য গোপন করা, ফৌজদারি মামলায় কারাভোগের তথ্য লুকানো এবং অন্যান্য অভিযোগে এক চিকিৎসককে বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরখাস্তকৃত চিকিৎসকের নাম ফাতেমা দোজা। তিনি সহযোগী অধ্যাপক পদমর্যাদার এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ওএসডি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে তিনি ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেছেন।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বুধবার তাকে চাকরি থেকে বাদ দেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে বিদেশে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনের আমন্ত্রণপত্র পরিবর্তন করে কর্তৃপক্ষকে বিভ্রান্ত করার অভিযোগও আনা হয়েছিল।
বরখাস্তের আদেশে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ তার বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ ও পলায়নের’ অভিযোগে বিভাগীয় মামলা করেন। তিনি কারণ দর্শানো নোটিসের জবাব দেননি এবং ব্যক্তিগত শুনানিতেও অংশ নেননি। তদন্তে অভিযোগগুলো সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে চাকরি থেকে বরখাস্তের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পরবর্তীতে দ্বিতীয় কারণ দর্শানো নোটিস দেওয়ার পরও তার জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় বরখাস্তের সিদ্ধান্ত বহাল রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। সরকারি কর্মকমিশনের মতামতের ভিত্তিতে প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হয় এবং অনুমোদনের পর তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।