ঢাকার মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার এবং বাস কোম্পানিটির এক মালিকের বাসায় হামলার মামলায় এক আসামিকে একদিনের রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ।
আরেক আসামিকে পাঠানো হয়েছে কারাগারে।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার ঢাকার মহানগর হাকিম পার্থ ভদ্র এ আদেশ দেন বলে প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জিন্নাত আলী জানিয়েছেন।
রিমান্ডে পাঠানো আসামি হলেন- মো. পারভেজ। আর কারাগারে পাঠানো হয়েছে জয়নাল আবেদিন নামে আরেকজনকে।
এসআই জিন্নাত আলী বলেন, “মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা মডেল থানার এসআই মোস্তাফিজুর রহমান নাহিদ আসামি পারভেজের পাঁচ দিনের রিমান্ড এবং জয়নালকে কারাগারে আট রাখার আবেদন করেন।”
হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে বৃহস্পতিবার তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বুধবার রাতে ৬০ থেকে ৭০ জনের একটি দল লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার ও কোম্পানির একজন মালিক আলী হাসান পলাশ তালুকদারের বাসায় হামলা চালায়।
হামলার ঘটনায় সোহাগ গ্রুপের নিরাপত্তা কর্মকর্তা দেওয়ান মো. আল আমিন বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার রমনা থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলায় ১৮ জনের নাম বলা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১৮ থেকে ২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা বলা হয়েছে, সোহাগ পরিবহনের কাউন্টারের সামনে আকাশ ও রুমন নামে দুইজন ধূমপান করছিলেন। সোহাগ পরিবহনের তিন কর্মচারী তাদের সরে গিয়ে ধূমপান করতে বললে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে প্রধান আসামি বিল্লালের নেতৃত্বে অন্যরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে সোহাগ পরিবহনের মালিকের বাড়ির গ্যারেজের সামনের নিরাপত্তা প্রহরীর কক্ষের কাচ ভেঙে ফেলেন।
এজাহারে বলা হয়েছে, হামলাকারীরা সোহাগ পরিবহনের মালিকের ভাই ও কোম্পানির পরিচালক আলী হাসান তালুকদার, তার গাড়িচালক মাসুদ, কোম্পানির কর্মী হাসান তপন, ফরহাদ হোসেন, নাইমুর রহমান আদিব ও মাসুদকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেছে।
এছাড়া হামলাকারীরা সোহাগ পরিবহনের দুটি কাউন্টারে ঢুকে ভাঙচুর করেন। এতে ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তারা দুটি কাউন্টার থেকে টিকিট বিক্রির ১৭ হাজার ৫৭০ টাকা লুট করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।
শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকার মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার এবং বাস কোম্পানিটির এক মালিকের বাসায় হামলার মামলায় এক আসামিকে একদিনের রিমান্ডে পেয়েছে পুলিশ।
আরেক আসামিকে পাঠানো হয়েছে কারাগারে।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার ঢাকার মহানগর হাকিম পার্থ ভদ্র এ আদেশ দেন বলে প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জিন্নাত আলী জানিয়েছেন।
রিমান্ডে পাঠানো আসামি হলেন- মো. পারভেজ। আর কারাগারে পাঠানো হয়েছে জয়নাল আবেদিন নামে আরেকজনকে।
এসআই জিন্নাত আলী বলেন, “মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা মডেল থানার এসআই মোস্তাফিজুর রহমান নাহিদ আসামি পারভেজের পাঁচ দিনের রিমান্ড এবং জয়নালকে কারাগারে আট রাখার আবেদন করেন।”
হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে বৃহস্পতিবার তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বুধবার রাতে ৬০ থেকে ৭০ জনের একটি দল লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার ও কোম্পানির একজন মালিক আলী হাসান পলাশ তালুকদারের বাসায় হামলা চালায়।
হামলার ঘটনায় সোহাগ গ্রুপের নিরাপত্তা কর্মকর্তা দেওয়ান মো. আল আমিন বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার রমনা থানায় একটি মামলা করেছেন। মামলায় ১৮ জনের নাম বলা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১৮ থেকে ২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলা বলা হয়েছে, সোহাগ পরিবহনের কাউন্টারের সামনে আকাশ ও রুমন নামে দুইজন ধূমপান করছিলেন। সোহাগ পরিবহনের তিন কর্মচারী তাদের সরে গিয়ে ধূমপান করতে বললে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে প্রধান আসামি বিল্লালের নেতৃত্বে অন্যরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে সোহাগ পরিবহনের মালিকের বাড়ির গ্যারেজের সামনের নিরাপত্তা প্রহরীর কক্ষের কাচ ভেঙে ফেলেন।
এজাহারে বলা হয়েছে, হামলাকারীরা সোহাগ পরিবহনের মালিকের ভাই ও কোম্পানির পরিচালক আলী হাসান তালুকদার, তার গাড়িচালক মাসুদ, কোম্পানির কর্মী হাসান তপন, ফরহাদ হোসেন, নাইমুর রহমান আদিব ও মাসুদকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেছে।
এছাড়া হামলাকারীরা সোহাগ পরিবহনের দুটি কাউন্টারে ঢুকে ভাঙচুর করেন। এতে ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। তারা দুটি কাউন্টার থেকে টিকিট বিক্রির ১৭ হাজার ৫৭০ টাকা লুট করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে।