রাজধানীর মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টারে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
শনিবার র্যাবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মামলার ১ নম্বর আসামি বিল্লাল হোসেনকে ঢাকার হাতিরঝিল থানার আমবাগান এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। কেরানীগঞ্জ থানার মডেল টাউন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ৩ নম্বর আসামি বাপ্পিকে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিসিটিভির ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে তাদের শনাক্ত করা হয়েছে।
হামলার ঘটনা ঘটে বুধবার রাতে। ৬০ থেকে ৭০ জনের একটি দল লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার এবং কোম্পানির একজন মালিক আলী হাসান পলাশ তালুকদারের বাসায় হামলা চালায়। হামলার ঘটনায় সোহাগ গ্রুপের নিরাপত্তা কর্মকর্তা দেওয়ান মো. আল আমিন বৃহস্পতিবার রমনা থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় ১৮ জনের নাম আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, এছাড়া ১৮–২০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার প্রথম দিন মো. পারভেজ ও জয়নাল আবেদিন নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরের দিন পারভেজকে এক দিনের রিমান্ড এবং জয়নাল আবেদিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় আদালত।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হামলার দিন সোহাগ পরিবহনের কাউন্টারের সামনে আকাশ ও রুমন নামে দুজন ধূমপান করছিলেন। সোহাগ পরিবহনের তিন কর্মচারী তাদের ধূমপান করতে না বললে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে প্রধান আসামি বিল্লালের নেতৃত্বে অন্যরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে মালিকের বাড়ির গ্যারেজের সামনের নিরাপত্তা প্রহরীর কক্ষের কাচ ভেঙে ফেলেন।
র্যাব জানিয়েছে, ঘটনাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর হওয়ায় তারা গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়িয়ে দেয়। সিসিটিভির ভিডিও বিশ্লেষণ এবং তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
এ ঘটনায় রমনা থানার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি বিল্লাল হোসেনের জড়িত থাকার অভিযোগ উঠলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজধানীর মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টারে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
শনিবার র্যাবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মামলার ১ নম্বর আসামি বিল্লাল হোসেনকে ঢাকার হাতিরঝিল থানার আমবাগান এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। কেরানীগঞ্জ থানার মডেল টাউন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ৩ নম্বর আসামি বাপ্পিকে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিসিটিভির ভিডিও বিশ্লেষণের মাধ্যমে তাদের শনাক্ত করা হয়েছে।
হামলার ঘটনা ঘটে বুধবার রাতে। ৬০ থেকে ৭০ জনের একটি দল লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার এবং কোম্পানির একজন মালিক আলী হাসান পলাশ তালুকদারের বাসায় হামলা চালায়। হামলার ঘটনায় সোহাগ গ্রুপের নিরাপত্তা কর্মকর্তা দেওয়ান মো. আল আমিন বৃহস্পতিবার রমনা থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় ১৮ জনের নাম আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, এছাড়া ১৮–২০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার প্রথম দিন মো. পারভেজ ও জয়নাল আবেদিন নামের দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরের দিন পারভেজকে এক দিনের রিমান্ড এবং জয়নাল আবেদিনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় আদালত।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হামলার দিন সোহাগ পরিবহনের কাউন্টারের সামনে আকাশ ও রুমন নামে দুজন ধূমপান করছিলেন। সোহাগ পরিবহনের তিন কর্মচারী তাদের ধূমপান করতে না বললে তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পরে প্রধান আসামি বিল্লালের নেতৃত্বে অন্যরা ধারালো অস্ত্র নিয়ে মালিকের বাড়ির গ্যারেজের সামনের নিরাপত্তা প্রহরীর কক্ষের কাচ ভেঙে ফেলেন।
র্যাব জানিয়েছে, ঘটনাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর হওয়ায় তারা গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়িয়ে দেয়। সিসিটিভির ভিডিও বিশ্লেষণ এবং তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
এ ঘটনায় রমনা থানার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি বিল্লাল হোসেনের জড়িত থাকার অভিযোগ উঠলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।