ঢাকার গুলিস্তানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মিছিলের ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় এক আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে শুক্রবার ঢাকার মহানগর হাকিম আতিকুর রহমান এ আদেশ দেন।
রফিকুল আলম চৌধুরী নামে ওই আইনজীবীকে বৃহস্পতিবার গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাকে আদালতে হাজির করে কারাগারে রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন মডেল থানার এসআই মো. মাকসুদুর হাসান।
আসামিপক্ষের আইনজীবী বিধূর কৃষ্ণ দাস জামিন চেয়ে আবেদন করেন। তবে মামলার মূল নথি না থাকায় জামিন শুনানি হয়নি। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় বলে প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই রুকনুজ্জামান জানিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৪ অগাস্ট গুলিস্তানের শহীদ মতিউর পার্কের উত্তর পাশে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ২০০ থেকে আড়াইশ নেতাকর্মী মিছিল করে। তারা আইনশৃঙ্খলা বিনষ্ট ও বড় ধরনের অঘটন ঘটাতে রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান দেয়। এর পরদিন ২৫ অগাস্ট পল্টন মডেল থানার এসআই মোহাম্মদ আবু ইউসুফ ১২ জনের নামে মামলা করেন। নাম না জানা আড়াইশ জনকেও আসামি করা হয়।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ঢাকার গুলিস্তানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মিছিলের ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় এক আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে শুক্রবার ঢাকার মহানগর হাকিম আতিকুর রহমান এ আদেশ দেন।
রফিকুল আলম চৌধুরী নামে ওই আইনজীবীকে বৃহস্পতিবার গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর তাকে আদালতে হাজির করে কারাগারে রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্টন মডেল থানার এসআই মো. মাকসুদুর হাসান।
আসামিপক্ষের আইনজীবী বিধূর কৃষ্ণ দাস জামিন চেয়ে আবেদন করেন। তবে মামলার মূল নথি না থাকায় জামিন শুনানি হয়নি। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় বলে প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই রুকনুজ্জামান জানিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৪ অগাস্ট গুলিস্তানের শহীদ মতিউর পার্কের উত্তর পাশে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ২০০ থেকে আড়াইশ নেতাকর্মী মিছিল করে। তারা আইনশৃঙ্খলা বিনষ্ট ও বড় ধরনের অঘটন ঘটাতে রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান দেয়। এর পরদিন ২৫ অগাস্ট পল্টন মডেল থানার এসআই মোহাম্মদ আবু ইউসুফ ১২ জনের নামে মামলা করেন। নাম না জানা আড়াইশ জনকেও আসামি করা হয়।