নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশন নাগরিক সমাজ চায় না বলে মন্তব্য করেছেন এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশান ২ নম্বরের একটি হোটেলে নাগরিক সংলাপের আয়োজন করে এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশ। খসড়া জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এর ওপর সূচনা বক্তব্যে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসব কথা বলেন।
সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, “নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশন উপহার দেওয়া হয়েছে। যার দাঁতও নেই, কামড়ও দিতে পারে না। যার কোনো দক্ষতা নেই, যার কোনো কার্যকারিতা নাই। এ রকম একটি মানবাধিকার কমিশন নাগরিক সমাজের দাবির মুখে দেওয়া হয়েছে।”
দেবপ্রিয় আরও বলেন, “এ রকম নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশনের মাথায় মেরুদণ্ডহীন ভালো মানুষকে বসানো যাবে না। মেরুদণ্ডহীন ভালো মানুষ কোনো দিন অন্য কারও জন্য তাঁর মেরুদণ্ড সোজা করতে পারে না। সে জন্য মেরুদণ্ডহীন ভালো মানুষও দরকার নেই।”
তিনি মন্তব্য করেন, সৎ, নীতিমান এবং ক্ষমতার সঙ্গে সাহস করে লড়াই করতে সক্ষম ব্যক্তিদেরই মানবাধিকার কমিশনের দায়িত্ব দেওয়া উচিত।
নাগরিক সংলাপে আরও বক্তব্য দেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহদীন মালিক ও সারা হোসেন, আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, এবং চাকমা সার্কেলের প্রধান রানী ইয়ান ইয়ান।
শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশন নাগরিক সমাজ চায় না বলে মন্তব্য করেছেন এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশান ২ নম্বরের একটি হোটেলে নাগরিক সংলাপের আয়োজন করে এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশ। খসড়া জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ ২০২৫-এর ওপর সূচনা বক্তব্যে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এসব কথা বলেন।
সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, “নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশন উপহার দেওয়া হয়েছে। যার দাঁতও নেই, কামড়ও দিতে পারে না। যার কোনো দক্ষতা নেই, যার কোনো কার্যকারিতা নাই। এ রকম একটি মানবাধিকার কমিশন নাগরিক সমাজের দাবির মুখে দেওয়া হয়েছে।”
দেবপ্রিয় আরও বলেন, “এ রকম নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশনের মাথায় মেরুদণ্ডহীন ভালো মানুষকে বসানো যাবে না। মেরুদণ্ডহীন ভালো মানুষ কোনো দিন অন্য কারও জন্য তাঁর মেরুদণ্ড সোজা করতে পারে না। সে জন্য মেরুদণ্ডহীন ভালো মানুষও দরকার নেই।”
তিনি মন্তব্য করেন, সৎ, নীতিমান এবং ক্ষমতার সঙ্গে সাহস করে লড়াই করতে সক্ষম ব্যক্তিদেরই মানবাধিকার কমিশনের দায়িত্ব দেওয়া উচিত।
নাগরিক সংলাপে আরও বক্তব্য দেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, গুমসংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী, নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক, সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহদীন মালিক ও সারা হোসেন, আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, এবং চাকমা সার্কেলের প্রধান রানী ইয়ান ইয়ান।