আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘সফলভাবে’ সম্পন্ন করাটাই ‘সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ’ বলে মনে করছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। মঙ্গলবার পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী– তা জানতে চাওয়া হলে আইজিপি বলেন, "গত বছর জুলাই আন্দোলনের পর পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে বলতে চাই, এসব ঘটনার পর পুলিশকে এই পর্যায়ে নিয়ে আসাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।” তিনি আরও বলেন, “আমরা চাই নির্বাচনকে নিরপেক্ষ এবং উৎসবমুখর করার সক্ষমতায় আমরা পৌঁছে যাই। আমার বিশ্বাস আমরা সেটা পারব। আমার চেষ্টা সফল করাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।”
২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের সময় অতিরিক্ত বল প্রয়োগের অভিযোগ এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হামলা-হত্যার শিকার হওয়ার প্রেক্ষাপটে পুলিশের ভেঙে পড়া মনোবল এখনো পুরোপুরি ফেরেনি। পুলিশের মনোবল চাঙ্গা করতে ইতোমধ্যে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ, বদল এসেছে পুলিশের লোগোতে, এবং পরিবর্তন আসছে পোশাকেও। তবে আইজিপি জানিয়েছেন, তাতেও পুলিশের মনোবল পুরোপুরি ফেরেনি।
এক বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও, সরকার আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি এগিয়ে নিচ্ছে। আইজিপি বলেন, “আমি পালিয়ে যাচ্ছি না। আমি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য সামনে যাব এবং সফল হব।”
তিনি উল্লেখ করেন, “অনেক গ্রুপ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা তৈরির চেষ্টা করছে। এখন বলা যাবে না কে করছে। তবে যারা পরাজিত ফ্যাসিস্ট, তারা অবশ্যই একটা পার্টি। তারা অবশ্যই বিরোধী একটি শক্তি বলে মনে করি।”
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘সফলভাবে’ সম্পন্ন করাটাই ‘সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ’ বলে মনে করছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। মঙ্গলবার পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুলিশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কী– তা জানতে চাওয়া হলে আইজিপি বলেন, "গত বছর জুলাই আন্দোলনের পর পুলিশি ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে বলতে চাই, এসব ঘটনার পর পুলিশকে এই পর্যায়ে নিয়ে আসাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।” তিনি আরও বলেন, “আমরা চাই নির্বাচনকে নিরপেক্ষ এবং উৎসবমুখর করার সক্ষমতায় আমরা পৌঁছে যাই। আমার বিশ্বাস আমরা সেটা পারব। আমার চেষ্টা সফল করাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।”
২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের সময় অতিরিক্ত বল প্রয়োগের অভিযোগ এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর হামলা-হত্যার শিকার হওয়ার প্রেক্ষাপটে পুলিশের ভেঙে পড়া মনোবল এখনো পুরোপুরি ফেরেনি। পুলিশের মনোবল চাঙ্গা করতে ইতোমধ্যে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ, বদল এসেছে পুলিশের লোগোতে, এবং পরিবর্তন আসছে পোশাকেও। তবে আইজিপি জানিয়েছেন, তাতেও পুলিশের মনোবল পুরোপুরি ফেরেনি।
এক বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও, সরকার আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি এগিয়ে নিচ্ছে। আইজিপি বলেন, “আমি পালিয়ে যাচ্ছি না। আমি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার জন্য সামনে যাব এবং সফল হব।”
তিনি উল্লেখ করেন, “অনেক গ্রুপ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা তৈরির চেষ্টা করছে। এখন বলা যাবে না কে করছে। তবে যারা পরাজিত ফ্যাসিস্ট, তারা অবশ্যই একটা পার্টি। তারা অবশ্যই বিরোধী একটি শক্তি বলে মনে করি।”