রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আগামীকাল ব্লকেড কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আন্দোলনকারী ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে মুঠোফোনে জানান, দাবি পূরণ করে প্রজ্ঞাপন জারির জন্য তাঁরা আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন। তবে সেই সময়ের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি না হলে দুপুর ১২টায় শাহবাগ মোড়ে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করতে রওনা দেবেন তারা।
আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা আজ বিকেলে ‘মার্চ টু সচিবালয়’ কর্মসূচি শুরু করেন। কিন্তু বিকেল সাড়ে চারটার দিকে হাইকোর্ট মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। পরে সেই স্থানে অবস্থান নেন তারা। রাতে নতুন কর্মসূচির কথা জানান শিক্ষকনেতা দেলাওয়ার হোসেন আজিজী।
গত রোববার থেকে মূল বেতনের ২০ শতাংশ (ন্যূনতম ৩ হাজার টাকা) বাড়িভাড়াসহ তিন দফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেছিলেন। এতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক শিক্ষক-কর্মচারী অংশ নেন। তবে সেখানে বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি; পুলিশ লাঠিপেটা, সাউন্ড গ্রেনেড এবং জলকামান ব্যবহার করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে আন্দোলনকারীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও সংহতি জানান।
শিক্ষক-কর্মচারীদের বাকি দুই দাবি হলো:
১. শিক্ষক ও কর্মচারী উভয়ের জন্য চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা।
২.কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ করা।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, শিক্ষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শতাংশ অনুযায়ী বাড়িভাড়া দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধপত্র পাঠিয়েছে। পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিলে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা, ১৫ শতাংশ হারে ২ হাজার ৪৩৯ কোটি, ১০ শতাংশ হারে ১ হাজার ৭৬৯ কোটি এবং ৫ শতাংশ হারে ১ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা প্রয়োজন। এই হিসাব অনুযায়ী বাড়িভাড়া দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আগামীকাল ব্লকেড কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা।
আন্দোলনকারী ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব দেলাওয়ার হোসেন আজিজী মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে মুঠোফোনে জানান, দাবি পূরণ করে প্রজ্ঞাপন জারির জন্য তাঁরা আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন। তবে সেই সময়ের মধ্যে প্রজ্ঞাপন জারি না হলে দুপুর ১২টায় শাহবাগ মোড়ে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করতে রওনা দেবেন তারা।
আন্দোলনরত শিক্ষক-কর্মচারীরা আজ বিকেলে ‘মার্চ টু সচিবালয়’ কর্মসূচি শুরু করেন। কিন্তু বিকেল সাড়ে চারটার দিকে হাইকোর্ট মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। পরে সেই স্থানে অবস্থান নেন তারা। রাতে নতুন কর্মসূচির কথা জানান শিক্ষকনেতা দেলাওয়ার হোসেন আজিজী।
গত রোববার থেকে মূল বেতনের ২০ শতাংশ (ন্যূনতম ৩ হাজার টাকা) বাড়িভাড়াসহ তিন দফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি শুরু করেছিলেন। এতে সারা দেশ থেকে বিপুলসংখ্যক শিক্ষক-কর্মচারী অংশ নেন। তবে সেখানে বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি; পুলিশ লাঠিপেটা, সাউন্ড গ্রেনেড এবং জলকামান ব্যবহার করে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে আন্দোলনকারীরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও সংহতি জানান।
শিক্ষক-কর্মচারীদের বাকি দুই দাবি হলো:
১. শিক্ষক ও কর্মচারী উভয়ের জন্য চিকিৎসা ভাতা ১,৫০০ টাকা।
২.কর্মচারীদের উৎসব ভাতা ৭৫ শতাংশ করা।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, শিক্ষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে শতাংশ অনুযায়ী বাড়িভাড়া দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধপত্র পাঠিয়েছে। পত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০ শতাংশ হারে বাড়িভাড়া দিলে ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা, ১৫ শতাংশ হারে ২ হাজার ৪৩৯ কোটি, ১০ শতাংশ হারে ১ হাজার ৭৬৯ কোটি এবং ৫ শতাংশ হারে ১ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা প্রয়োজন। এই হিসাব অনুযায়ী বাড়িভাড়া দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।