ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঢাকার ধামরাইয়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ৭টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় দুটি ইটভাটার কাগজপত্র না থাকায় ভাটার চিমনি ভেঙে দিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া মাটি ব্যবহারের অনুমতি না থাকায় পাঁচটি ইটভাটাকে তিন লাখ করে মোট ১৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত উপজেলার কুল্লা, রোয়াইল ও সূতিপাড়া ইউনিয়নে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিবেশ অধিদপ্তরের বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রেজওয়ান-উল-ইসলাম- এর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। উক্ত ভ্রাম্যমাণ আদালতে প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নাজমুল হোসেন।
অভিযানে উপজেলার কুল্লা ও রোয়াইল এলাকায় অবস্থিত মেসার্স মাহী ব্রিকস ও মেসার্স এবিসি ব্রিকস নামক দুটি ইটভাটার চিমনি ভেঙে গুড়িয়ে দিয়ে কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেন। এছাড়াও সূতিপাড়া ও রুয়াইল এলাকায় অবস্থিত মেসার্স রাইসুর এন্ড সামসুদ্দিন ব্রিকস, মেসার্স থ্রিস্টার ব্রিকস, মেসার্স লায়ন ব্রিকস, মেসার্স দাদা ব্রিকস ও মেসার্স এস এন ব্রিকস এন্ড কোং নামক পাঁচটি ইটভাটা কে তিন লাখ করে মোট ১৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এসময় ভাটার চিমনি ভাঙার ঘটনায় এক ভাটার মালিক সোলাইমান অজ্ঞান হয়ে হাসপালে ভর্তি হয়েছেন।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট উইং-এর পরিচালক জনাব সৈয়দ ফরহাদ হোসেন এবং ঢাকা জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ইলিয়াস মাহমুদ, পরিদর্শক জনাব নয়ন কুমার রায়, পরিদর্শক জনাব এস এম মনজুর-উল আলম। উক্ত এনফোর্সমেন্ট
কার্যক্রম পরিচালনায় বাংলাদেশ পুলিশের একটি বহর, এক প্লাটুন র্যাব, ফায়ার সার্ভিসের একটি চৌকস দল উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় আইনগত সহযোগিতা প্রদান করেন। এছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দক্ষ কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকার ধামরাইয়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ৭টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় দুটি ইটভাটার কাগজপত্র না থাকায় ভাটার চিমনি ভেঙে দিয়ে কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ করা হয়েছে। এছাড়া মাটি ব্যবহারের অনুমতি না থাকায় পাঁচটি ইটভাটাকে তিন লাখ করে মোট ১৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
গতকাল বুধবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত উপজেলার কুল্লা, রোয়াইল ও সূতিপাড়া ইউনিয়নে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিবেশ অধিদপ্তরের বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রেজওয়ান-উল-ইসলাম- এর নেতৃত্বে পরিচালিত হয়। উক্ত ভ্রাম্যমাণ আদালতে প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. নাজমুল হোসেন।
অভিযানে উপজেলার কুল্লা ও রোয়াইল এলাকায় অবস্থিত মেসার্স মাহী ব্রিকস ও মেসার্স এবিসি ব্রিকস নামক দুটি ইটভাটার চিমনি ভেঙে গুড়িয়ে দিয়ে কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেন। এছাড়াও সূতিপাড়া ও রুয়াইল এলাকায় অবস্থিত মেসার্স রাইসুর এন্ড সামসুদ্দিন ব্রিকস, মেসার্স থ্রিস্টার ব্রিকস, মেসার্স লায়ন ব্রিকস, মেসার্স দাদা ব্রিকস ও মেসার্স এস এন ব্রিকস এন্ড কোং নামক পাঁচটি ইটভাটা কে তিন লাখ করে মোট ১৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এসময় ভাটার চিমনি ভাঙার ঘটনায় এক ভাটার মালিক সোলাইমান অজ্ঞান হয়ে হাসপালে ভর্তি হয়েছেন।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের মনিটরিং এন্ড এনফোর্সমেন্ট উইং-এর পরিচালক জনাব সৈয়দ ফরহাদ হোসেন এবং ঢাকা জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. ইলিয়াস মাহমুদ, পরিদর্শক জনাব নয়ন কুমার রায়, পরিদর্শক জনাব এস এম মনজুর-উল আলম। উক্ত এনফোর্সমেন্ট
কার্যক্রম পরিচালনায় বাংলাদেশ পুলিশের একটি বহর, এক প্লাটুন র্যাব, ফায়ার সার্ভিসের একটি চৌকস দল উপস্থিত থেকে প্রয়োজনীয় আইনগত সহযোগিতা প্রদান করেন। এছাড়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির দক্ষ কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।