১৯৭০ সালের প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে নিহতের স্মরণে ও নিরাপদ উপকূলের দাবিতে রাজধানীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকাস্থ বৃহত্তর নোয়াখালী উপকূলবাসীর আয়োজনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের সার্বিক সহযোগিতায় ছিল স্বেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠান দুর্যোগ অনুধাবন ও চন্দ্রকলি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক মো. জুয়েল মিয়া, চন্দ্রকলির সমন্বয়ক মো. শাখাওয়াত উল্লাহ ও দুর্যোগ অনুধাবনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মো. কবির হোসেন।
বক্তারা ভয়াল সেই ঘূর্ণিঝড়ে নিহতের স্মরণ করে উপকূলের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. জুয়েল মিয়া বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলা ও ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্বরূপ। তবে, উপকূলের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয় সেখানে দুর্নীতি প্রতিরোধ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং পরিকল্পনায় সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করা গেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর করা সম্ভব হবে।
চন্দ্রকলির সমন্বয়ক মো. শাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, আমরা উপকূলে সবুজ বেষ্টনী চাই। আমাদের বন ধ্বংসের ফলে রামগতি, হাতিয়া, সুবর্ণচর, কমলনগরসহ পুরো বৃহত্তর নোয়াখালী উপকূল আজ ভয়াবহ ভাঙনের শিকার হচ্ছে। এই নদী ভাঙন রোধে আমরা আমাদের বন ফিরে পেতে চাই।
মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিমানের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন, অ্যাডভোকেট তরিক উল্লাহ ও বেঞ্জামিন রাফি প্রমুখ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১৩ নভেম্বর ২০২১
১৯৭০ সালের প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড়ে নিহতের স্মরণে ও নিরাপদ উপকূলের দাবিতে রাজধানীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১২ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকাস্থ বৃহত্তর নোয়াখালী উপকূলবাসীর আয়োজনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনের সার্বিক সহযোগিতায় ছিল স্বেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠান দুর্যোগ অনুধাবন ও চন্দ্রকলি।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক মো. জুয়েল মিয়া, চন্দ্রকলির সমন্বয়ক মো. শাখাওয়াত উল্লাহ ও দুর্যোগ অনুধাবনের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মো. কবির হোসেন।
বক্তারা ভয়াল সেই ঘূর্ণিঝড়ে নিহতের স্মরণ করে উপকূলের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. জুয়েল মিয়া বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলা ও ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্বরূপ। তবে, উপকূলের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয় সেখানে দুর্নীতি প্রতিরোধ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং পরিকল্পনায় সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করা গেলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর করা সম্ভব হবে।
চন্দ্রকলির সমন্বয়ক মো. শাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, আমরা উপকূলে সবুজ বেষ্টনী চাই। আমাদের বন ধ্বংসের ফলে রামগতি, হাতিয়া, সুবর্ণচর, কমলনগরসহ পুরো বৃহত্তর নোয়াখালী উপকূল আজ ভয়াবহ ভাঙনের শিকার হচ্ছে। এই নদী ভাঙন রোধে আমরা আমাদের বন ফিরে পেতে চাই।
মানববন্ধনে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিমানের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন, অ্যাডভোকেট তরিক উল্লাহ ও বেঞ্জামিন রাফি প্রমুখ।