রাজধানীর বংশালের মিটফোর্ড রজনী বসাক লেনে সাততলার ছাদ থেকে পড়ে মো. জিসান (১৮) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। জিসান উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতকে নিয়ে আসা আয়নাল হোসেন বলেন, জিসান উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বাসার সাততলার ছাদে যায়। পরে সাত থেকে অসাবধানতাবশত পড়ে চার তলায় আটকে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে রাতে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, জিসানের মা জেরিন সুলতানা মারা যাওয়ার পর থেকেই নানির কাছেই থাকতো। জিসানের বাড়ি যশোরে। তার বাবার নাম মো. আনোয়ার হোসেন। তারা বংশালের মিটফোর্ড রজনী বসাক লেন এলাকায় থাকতেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, গভীর রাতে আহত অবস্থায় কলেজছাত্রকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়েছিল। পরে তাকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরিবার জানিয়েছে, ছাদ থেকে পড়ে সে গুরুতর আহত হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
রাজধানীর বংশালের মিটফোর্ড রজনী বসাক লেনে সাততলার ছাদ থেকে পড়ে মো. জিসান (১৮) নামে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। জিসান উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতকে নিয়ে আসা আয়নাল হোসেন বলেন, জিসান উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিল। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বাসার সাততলার ছাদে যায়। পরে সাত থেকে অসাবধানতাবশত পড়ে চার তলায় আটকে যায়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে রাতে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, জিসানের মা জেরিন সুলতানা মারা যাওয়ার পর থেকেই নানির কাছেই থাকতো। জিসানের বাড়ি যশোরে। তার বাবার নাম মো. আনোয়ার হোসেন। তারা বংশালের মিটফোর্ড রজনী বসাক লেন এলাকায় থাকতেন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, গভীর রাতে আহত অবস্থায় কলেজছাত্রকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসা হয়েছিল। পরে তাকে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরিবার জানিয়েছে, ছাদ থেকে পড়ে সে গুরুতর আহত হয়।