বেনামে, ছদ্মনামে এবং তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীর নামে কোনো ব্যাংক হিসাব খোলা যাবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
মঙ্গলবার (৩০ মে) দেশের সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীর কাছে এই নির্দেশনা পাঠিয়েছে সংস্থাটি।
এতে বলা হয়, মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়নসংক্রান্ত ঝুঁকি প্রতিরোধে বেনামে, ছদ্মনামে বা কেবল সংখ্যাযুক্ত কোনো গ্রাহকের হিসাব খোলা বা পরিচালনা করা যাবে না। এ ছাড়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বিভিন্ন রেজুলেশনের আওতায় সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়নে জড়িত সন্দেহে তালিকাভুক্ত কোনো ব্যক্তি বা সত্তা এবং বাংলাদেশ সরকারের তালিকাভুক্ত কোনো ব্যক্তি বা নিষিদ্ধঘোষিত সত্তার হিসাব খোলা যাবে না বা পরিচালনা করা যাবে না। এ বিষয়ে বিএফআইইউ র নির্দেশনা মানতে হবে।
নির্দেশনা বলা হয়, প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ, সর্বোচ্চ নির্বাহী ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মানিলন্ডারিং এবং সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধে এই আইন ও বিধিমালায় বর্ণিত তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব এবং কর্তব্যের আলোকে প্রাতিষ্ঠানিক পরিপালন ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।
প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে এই নির্দেশনা গুরুত্বের সঙ্গে পালন করতে বলেছে বিএফআইইউ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ৩১ মে ২০২৩
বেনামে, ছদ্মনামে এবং তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসীর নামে কোনো ব্যাংক হিসাব খোলা যাবে না বলে নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
মঙ্গলবার (৩০ মে) দেশের সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীর কাছে এই নির্দেশনা পাঠিয়েছে সংস্থাটি।
এতে বলা হয়, মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়নসংক্রান্ত ঝুঁকি প্রতিরোধে বেনামে, ছদ্মনামে বা কেবল সংখ্যাযুক্ত কোনো গ্রাহকের হিসাব খোলা বা পরিচালনা করা যাবে না। এ ছাড়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বিভিন্ন রেজুলেশনের আওতায় সন্ত্রাস ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়নে জড়িত সন্দেহে তালিকাভুক্ত কোনো ব্যক্তি বা সত্তা এবং বাংলাদেশ সরকারের তালিকাভুক্ত কোনো ব্যক্তি বা নিষিদ্ধঘোষিত সত্তার হিসাব খোলা যাবে না বা পরিচালনা করা যাবে না। এ বিষয়ে বিএফআইইউ র নির্দেশনা মানতে হবে।
নির্দেশনা বলা হয়, প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদ, সর্বোচ্চ নির্বাহী ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মানিলন্ডারিং এবং সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন প্রতিরোধে এই আইন ও বিধিমালায় বর্ণিত তাদের নিজ নিজ দায়িত্ব এবং কর্তব্যের আলোকে প্রাতিষ্ঠানিক পরিপালন ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।
প্রতিটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে এই নির্দেশনা গুরুত্বের সঙ্গে পালন করতে বলেছে বিএফআইইউ।