নিমতলী ট্রাজেডির ১৩ বছর পূর্ণ হলো আজ। ২০১০ সালে ৩ জুন ভয়াবহ আগুনে ঝরে যায় ১২৪টি প্রাণ। রাসায়নিকের গুদামে রক্ষিত দাহ্য পদার্থের কারণেই পুরান ঢাকার নবাব কাটরার নিমতলীতে ভয়াবহ আগুন ছড়িয়ে পড়ে বলে তদন্তে উল্লেখ করা হয়।
পরে রাজধানী থেকে রাসায়নিকের গুদাম-কারখানা সরিয়ে নিতে গঠিত হয় দুটি কমিটি। সেই কমিটি কেরানীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জে জায়গা ঠিক করার সুপারিশসহ উচ্চমাত্রার বিপজ্জনক ৫ শতাধিক রাসায়নিকের তালিকা করে প্রতিবেদন দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়ে।
উল্লেখ্য, এদিন নিমতলীর ৪৩ নম্বর বাড়িতে রাত ৯টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ সময় নিচতলায় দুই বোন রুনা আর রত্না ও পাশের বাড়িতে আসমা নামে তিন মেয়ের বিয়ের আয়োজন চলছিল। রান্নার জায়গার পাশেই ছিল রাসায়নিকের গুদাম। প্রচণ্ড তাপে গুদামে থাকা রাসায়নিকের প্লাস্টিকের ড্রাম গলে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই একই পরিবারের ১১ জনের মৃত্যু হয়।
আর সামনের ৫৫ নম্বর বাড়ির ছয়জন ও বিয়ের বাড়ি লাগোয়া বাড়ির আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়। মুহূর্তে আগুন আশপাশের ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। শত শত মানুষের চোখের সামনে বহু মানুষ পুড়ে অঙ্গার হয়ে যায়। এ ঘটনায় পুড়ে যায় ২৩টি বসতবাড়ি, দোকান ও কারখানা।
পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাতৃস্নেহে গণভবনে তিন কন্যার বিয়ের আয়োজন করেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩
নিমতলী ট্রাজেডির ১৩ বছর পূর্ণ হলো আজ। ২০১০ সালে ৩ জুন ভয়াবহ আগুনে ঝরে যায় ১২৪টি প্রাণ। রাসায়নিকের গুদামে রক্ষিত দাহ্য পদার্থের কারণেই পুরান ঢাকার নবাব কাটরার নিমতলীতে ভয়াবহ আগুন ছড়িয়ে পড়ে বলে তদন্তে উল্লেখ করা হয়।
পরে রাজধানী থেকে রাসায়নিকের গুদাম-কারখানা সরিয়ে নিতে গঠিত হয় দুটি কমিটি। সেই কমিটি কেরানীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জে জায়গা ঠিক করার সুপারিশসহ উচ্চমাত্রার বিপজ্জনক ৫ শতাধিক রাসায়নিকের তালিকা করে প্রতিবেদন দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়ে।
উল্লেখ্য, এদিন নিমতলীর ৪৩ নম্বর বাড়িতে রাত ৯টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ সময় নিচতলায় দুই বোন রুনা আর রত্না ও পাশের বাড়িতে আসমা নামে তিন মেয়ের বিয়ের আয়োজন চলছিল। রান্নার জায়গার পাশেই ছিল রাসায়নিকের গুদাম। প্রচণ্ড তাপে গুদামে থাকা রাসায়নিকের প্লাস্টিকের ড্রাম গলে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই একই পরিবারের ১১ জনের মৃত্যু হয়।
আর সামনের ৫৫ নম্বর বাড়ির ছয়জন ও বিয়ের বাড়ি লাগোয়া বাড়ির আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়। মুহূর্তে আগুন আশপাশের ভবনে ছড়িয়ে পড়ে। শত শত মানুষের চোখের সামনে বহু মানুষ পুড়ে অঙ্গার হয়ে যায়। এ ঘটনায় পুড়ে যায় ২৩টি বসতবাড়ি, দোকান ও কারখানা।
পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাতৃস্নেহে গণভবনে তিন কন্যার বিয়ের আয়োজন করেন।