রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে বরখাস্ত হওয়া সাবেক সেনাসদস্য মো. নাঈমুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনীর একটি টহল দল।
শনিবার দুপুরে খিলক্ষেতের বটতলা বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার ও তাঁর সঙ্গে আরও দুজনকে আটক করা হয় বলে জানায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
সেনাবাহিনী থেকে নাঈমুল ইসলামকে বরখাস্ত করা হয়েছিল স্ত্রীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, যৌতুক দাবি এবং অন্যান্য সামরিক শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে। বরখাস্তের পর তিনি কয়েকজন সাবেক সেনাসদস্যকে নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছিলেন এবং রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনায় জড়িত ছিলেন বলে আইএসপিআর জানায়।
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নাঈমুল ইসলাম ১৮ মে (রোববার) সেনানিবাসের প্রবেশপথে বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছিলেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ বিষয়ে উসকানিমূলক প্রচারণাও চালাচ্ছিলেন।
নাশকতা প্রতিরোধে শনিবার দুপুরে সেনাবাহিনীর একটি প্রতিনিধিদল নাঈমুলের সঙ্গে আলোচনার জন্য খিলক্ষেতের বটতলায় গেলে, তিনি ও তাঁর সহযোগীরা এক সেনাসদস্যের ওপর দেশি অস্ত্র নিয়ে হামলা চালান। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছানো সেনাবাহিনীর টহল দল নাঈমুল ও তাঁর দুই সহযোগীকে আটক করে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা, সেনাসদস্যের ওপর হামলা এবং রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আইএসপিআর স্পষ্ট করে দিয়েছে, রাষ্ট্রবিরোধী ও শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ডই সহ্য করা হবে না।
রোববার, ১৮ মে ২০২৫
রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে বরখাস্ত হওয়া সাবেক সেনাসদস্য মো. নাঈমুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনীর একটি টহল দল।
শনিবার দুপুরে খিলক্ষেতের বটতলা বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার ও তাঁর সঙ্গে আরও দুজনকে আটক করা হয় বলে জানায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
সেনাবাহিনী থেকে নাঈমুল ইসলামকে বরখাস্ত করা হয়েছিল স্ত্রীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, যৌতুক দাবি এবং অন্যান্য সামরিক শৃঙ্খলাবিরোধী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে। বরখাস্তের পর তিনি কয়েকজন সাবেক সেনাসদস্যকে নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছিলেন এবং রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনায় জড়িত ছিলেন বলে আইএসপিআর জানায়।
আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নাঈমুল ইসলাম ১৮ মে (রোববার) সেনানিবাসের প্রবেশপথে বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছিলেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ বিষয়ে উসকানিমূলক প্রচারণাও চালাচ্ছিলেন।
নাশকতা প্রতিরোধে শনিবার দুপুরে সেনাবাহিনীর একটি প্রতিনিধিদল নাঈমুলের সঙ্গে আলোচনার জন্য খিলক্ষেতের বটতলায় গেলে, তিনি ও তাঁর সহযোগীরা এক সেনাসদস্যের ওপর দেশি অস্ত্র নিয়ে হামলা চালান। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছানো সেনাবাহিনীর টহল দল নাঈমুল ও তাঁর দুই সহযোগীকে আটক করে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা, সেনাসদস্যের ওপর হামলা এবং রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আইএসপিআর স্পষ্ট করে দিয়েছে, রাষ্ট্রবিরোধী ও শৃঙ্খলাবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ডই সহ্য করা হবে না।