ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পল্টন থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক যুগ্ম সচিব ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলামের জামিন নাকচ করেছে আদালত। মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজ।
এদিন সিরাজুল ইসলামের জামিন চেয়ে শুনানি করেন তার আইনজীবী আমজাদ হোসেন।
স্বাধীনতা দিবসে মিছিল করে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান ও বিশৃঙ্খলাসহ বিভিন্ন অভিযোগে করা ওই মামলায় সিরাজুলকে গত ২৬ আগস্ট কারাগারে পাঠানো হয়। সিরাজুল ইসলামের আইনজীবী আমজাদ হোসেন জানান, ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে জামিন নামঞ্জুরের পর জামিন চাইতে মহানগর দায়রা আদালতে যান তিনি। সেখানেও জামিন মেলেনি। এখন উচ্চ আদালতে যাবেন।
গত ২৬ মার্চ সকাল ভোরে গুলিস্তানের গোলাপ শাহ মাজার থেকে ৫০/৬০ জন মিছিল করেন। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে পুলিশ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা ‘স্বাধীনতা দিবসকে কলুষিত করা, দেশের সার্বভৌমত্বকে আঘাত, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিঘ্ন ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য’ সক্রিয়ভাবে ‘দেশবিরোধী প্রচারে’ মিছিল করেন।
তারা সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যান।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পল্টন থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় সাবেক যুগ্ম সচিব ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলামের জামিন নাকচ করেছে আদালত। মঙ্গলবার,(২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ সাব্বির ফয়েজ।
এদিন সিরাজুল ইসলামের জামিন চেয়ে শুনানি করেন তার আইনজীবী আমজাদ হোসেন।
স্বাধীনতা দিবসে মিছিল করে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান ও বিশৃঙ্খলাসহ বিভিন্ন অভিযোগে করা ওই মামলায় সিরাজুলকে গত ২৬ আগস্ট কারাগারে পাঠানো হয়। সিরাজুল ইসলামের আইনজীবী আমজাদ হোসেন জানান, ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে জামিন নামঞ্জুরের পর জামিন চাইতে মহানগর দায়রা আদালতে যান তিনি। সেখানেও জামিন মেলেনি। এখন উচ্চ আদালতে যাবেন।
গত ২৬ মার্চ সকাল ভোরে গুলিস্তানের গোলাপ শাহ মাজার থেকে ৫০/৬০ জন মিছিল করেন। এ ঘটনায় পল্টন মডেল থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে পুলিশ।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা ‘স্বাধীনতা দিবসকে কলুষিত করা, দেশের সার্বভৌমত্বকে আঘাত, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিঘ্ন ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য’ সক্রিয়ভাবে ‘দেশবিরোধী প্রচারে’ মিছিল করেন।
তারা সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যান।