সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট তিন ব্যক্তির নামে মেঘনা ব্যাংকে থাকা ৪ কোটি ৬৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৫৫টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ মঙ্গলবার,(১৮ নভেম্বর ২০২৫) এ আদেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন জানান, সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইমের উপ-পরিদর্শক মো. নাফিজুর রহমান এসব শেয়ার অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন। আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। তিন ব্যক্তি হলেন- মেঘনা ব্যাংক পিএলসির সাবেক পরিচালক ইমরানা জামান চৌধুরী, স্টিডফাস্ট ম্যানেজমেন্ট ট্রেডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উৎপল পাল ও পরিচালক নাসিম উদ্দিন মোহাম্মদ আদিল।
ওই আবেদনে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পরস্পর যোগসাজশে তাদের অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ বৈধ করার উদ্দেশে বিদেশে পাঠানো আবার দেশে ফেরানো এবং অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে মেঘনা ব্যাংকে ৫৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার কেনেন। অভিযুক্ত মো. আবুল কাসেমের মাধ্যমে মোট ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৫১০ মার্কিন ডলার সিঙ্গাপুর ও দুবাই থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। পরবর্তী সময়ে টাকা ক্যাশ চেকের মাধ্যমে ইমরানা জামান চৌধুরী ও স্টিডফাস্ট ম্যানেজমেন্ট ট্রেডিং লিমিটেড নামের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করা হয়।
জমা টাকা দিয়ে মেঘনা ব্যাংক পিএলসিতে শেয়ার কেনার জন্য কমিউনিটি ব্যাংক পিএলসিতে হিসাব খোলা হয়। পরে মোট ৫৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট তিন ব্যক্তির নামে মেঘনা ব্যাংকে থাকা ৪ কোটি ৬৪ লাখ ৬৩ হাজার ৪৫৫টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ মঙ্গলবার,(১৮ নভেম্বর ২০২৫) এ আদেশ দেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন জানান, সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইমের উপ-পরিদর্শক মো. নাফিজুর রহমান এসব শেয়ার অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন। আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। তিন ব্যক্তি হলেন- মেঘনা ব্যাংক পিএলসির সাবেক পরিচালক ইমরানা জামান চৌধুরী, স্টিডফাস্ট ম্যানেজমেন্ট ট্রেডিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উৎপল পাল ও পরিচালক নাসিম উদ্দিন মোহাম্মদ আদিল।
ওই আবেদনে উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পরস্পর যোগসাজশে তাদের অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ বৈধ করার উদ্দেশে বিদেশে পাঠানো আবার দেশে ফেরানো এবং অবৈধ উৎস গোপন বা আড়াল করার উদ্দেশে বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে মেঘনা ব্যাংকে ৫৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা মূল্যের শেয়ার কেনেন। অভিযুক্ত মো. আবুল কাসেমের মাধ্যমে মোট ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৫১০ মার্কিন ডলার সিঙ্গাপুর ও দুবাই থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। পরবর্তী সময়ে টাকা ক্যাশ চেকের মাধ্যমে ইমরানা জামান চৌধুরী ও স্টিডফাস্ট ম্যানেজমেন্ট ট্রেডিং লিমিটেড নামের ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করা হয়।
জমা টাকা দিয়ে মেঘনা ব্যাংক পিএলসিতে শেয়ার কেনার জন্য কমিউনিটি ব্যাংক পিএলসিতে হিসাব খোলা হয়। পরে মোট ৫৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা স্থানান্তর করা হয়।