ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নঈম উদ্দিন সেন্টু হত্যা মামলার পলাতক আসামি শুটার শামীমকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি ও দৌলতপুর থানা পুলিশের যৌথ টিম। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ফিলিপনগর হাই স্কুল মাঠ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক শামীম ওই এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে।
গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে চেয়ারম্যান নঈম উদ্দিন সেন্টুকে (৫০) গুলি করে হত্যা করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মামলার এজাহারে শামীমের নাম না থাকলেও তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে টুকু বাহিনীর আধিপত্য বিস্তার, বাজার দখল, চাঁদাবাজি, অস্ত্র ও মাদক ব্যবসাসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকা- বেড়ে যায়। এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন চেয়ারম্যান সেন্টু। তিনি একাধিকবার অভিযোগ দাখিল করেছিলেন এবং স্থানীয়দের সতর্ক করেছিলেন। এ কারণে তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।
দৌলতপুর থানার ওসি সোলায়মান শেখ বলেন, সেন্টু চেয়ারম্যান হত্যা মামলা সিআইডি তদন্ত করছে। আজ সিআইডি ও থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে শামীম নামে একজন আসামিকে আটক করা হয়েছে।
কুষ্টিয়া সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মহাব্বত আলী বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফিলিপনগর হাই স্কুল মাঠ এলাকা থেকে শামীমকে আটক করা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে নাম না থাকলেও তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আগামীকাল আদালতে তাকে সোপর্দ করা হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নঈম উদ্দিন সেন্টু হত্যা মামলার পলাতক আসামি শুটার শামীমকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি ও দৌলতপুর থানা পুলিশের যৌথ টিম। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ফিলিপনগর হাই স্কুল মাঠ এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। আটক শামীম ওই এলাকার মজিবর রহমানের ছেলে।
গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে চেয়ারম্যান নঈম উদ্দিন সেন্টুকে (৫০) গুলি করে হত্যা করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মামলার এজাহারে শামীমের নাম না থাকলেও তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রের দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে টুকু বাহিনীর আধিপত্য বিস্তার, বাজার দখল, চাঁদাবাজি, অস্ত্র ও মাদক ব্যবসাসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকা- বেড়ে যায়। এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন চেয়ারম্যান সেন্টু। তিনি একাধিকবার অভিযোগ দাখিল করেছিলেন এবং স্থানীয়দের সতর্ক করেছিলেন। এ কারণে তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ।
দৌলতপুর থানার ওসি সোলায়মান শেখ বলেন, সেন্টু চেয়ারম্যান হত্যা মামলা সিআইডি তদন্ত করছে। আজ সিআইডি ও থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে শামীম নামে একজন আসামিকে আটক করা হয়েছে।
কুষ্টিয়া সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মহাব্বত আলী বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফিলিপনগর হাই স্কুল মাঠ এলাকা থেকে শামীমকে আটক করা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে নাম না থাকলেও তদন্তে তার সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আগামীকাল আদালতে তাকে সোপর্দ করা হবে।