alt

৩৫তম জাতীয় কবিতা উৎসব ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৩

আগামী ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে ৩৫তম জাতীয় কবিতা উৎসব। মহামারির কারণে টানা দুই বছর বন্ধ থাকার পর ‘বাংলার স্বাধীনতা আমার কবিতা’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে আবারও অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই উৎসব। মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কবিতা উৎসব দপ্তরে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানিয়েছে উৎসবের আয়োজক সংগঠন জাতীয় কবিতা পরিষদ।

পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ সামাদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তারিক সুজাত। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উৎসবের আহ্বায়ক শিহাব সরকার, আমিনুর রহমান সুলতান, আসলাম সানি,কাজল বন্দোপাধ্যায় প্রমুখ।

দু’দিনব্যাপী উৎসবে কবিতাপাঠ, নিবেদিত কবিতা, সেমিনার, আবৃত্তি ও সংগীত পরিবেশন হবে। উৎসবে ‘জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার’ প্রাপ্ত কবির নাম ঘোষণা করা হবে। 

লিখিত বক্তব্যে তারিক সুজাত বলেন, দু’দিনব্যাপী উৎসবে কবিতা পাঠ, নিবেদিত কবিতা, সেমিনার, আবৃত্তি ও সংগীতের মধ্য দিয়ে আমরা এবারের স্লোগানকে মূর্ত করে তুলব। বরাবরের মতো এবারও উৎসবের আঙিনা নির্ধারণ হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণ।

উৎসবে ভারত, নেপাল ও মালদ্বীপসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কবিরা অংশ নেবেন বলেও জানান তিনি।

তারিক সুজাত বলেন, বাংলাদেশের কবিরা চিরকালই প্রগতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। বিগত প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও ভাষার সংগ্রামী কবিরা এই উৎসবে আমাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মানুষের মুক্তির কথা বলেছেন। এই উৎসবকে আমরা কবিতার মিলনমেলায় পরিণত করতে পেরেছি।

সভাপতির বক্তব্যে কবি মুহাম্মদ সামাদ বলেন, আমরা মনে করি বাংলার যে স্বাধীনতা, সেটা একটা কবিতা। কারণ কবিদের কবিতা, যেমন- জীবনানন্দ দাশ, নজরুল ও রবীন্দ্রনাথের গান-কবিতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় কী ভূমিকা পালন করেছে, আপনারা তা জানেন।

তিনি আরো বলেন, তৎকালীন সামরিক শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আমাদের কবিতা, বাঙালির জীবনধারা ও আবহমান বাংলার সংস্কৃতি—সবকিছু তছনছ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।... তখন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন অনেকটা স্তিমিত হয়ে পড়েছিল। সেই স্তিমিত আন্দোলনে একটা গতি সঞ্চার করে জাতীয় কবিতা পরিষদ। জাতীয় কবিতা উৎসবকে আমরা একটা পরম্পরায় বহন করে নিয়ে যাচ্ছি।

ছবি

৪ নভেম্বরের মধ্যে বইমেলার সময় ঘোষণা চেয়ে আলটিমেটাম

ছবি

কাব্যগ্রন্থ ‘একগুচ্ছ পঙ্ক্তিমালা’র মোড়ক উন্মোচন ও বাসপ পুরস্কার-২০২৫ প্রদান

ছবি

সিরাজগঞ্জে লালন সাঁইয়ের তিরোধান দিবসে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

ছবি

লালনের তিরোধান দিবস: সাধুসঙ্গ, ভক্তদের পদচারণায় মুখর ছেঁউরিয়া

ছবি

কবি হাসান হাফিজের জন্মদিন উদযাপন

ছবি

কাজী নজরুল ইসলামের পুত্র বুলবুলের জন্মশতবর্ষ উদযাপন কলকাতায়

ছবি

সত্যেন সেন শিল্পীগোষ্ঠীর বরাদ্দ বাতিল, ‘শরৎ উৎসব’ করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ছবি

সেন্ট যোসেফ স্কু‌লে ছায়ানটের ‘শরৎ উৎসব’ অনুষ্ঠিত

ছবি

শিল্পকলা একাডেমি পরিষদ ছাড়লেন আরো চারজন

ছবি

বাফা গুলশান-বাড্ডা শাখার নবীন বরণ ও বাৎসরিক সাংস্কৃতিক উৎসব সম্পন্ন

ছবি

কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক

এবার একুশে বইমেলা শুরু হবে ১৭ ডিসেম্বরে

সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে হবে

ছবি

রোটারি ঢাকা নর্থ ওয়েস্ট ভোকেশনাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ প্রদান

ছবি

দর্শক নে, ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে ময়মনসিংহের পূরবী সিনেমা হল

প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে পদত্যাগপত্র, চার শর্ত মানলে ফিরবেন জামিল আহমেদ

ছবি

বইমেলায় তপন কান্তি সরকারের বই ‘নতুন বিশ্বের নতুন ক্যারিয়ার’

ছবি

পর্দা নেমেছে সোনারগাঁয়ে মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবের

ছবি

পাঠাও-এর ‘অগ্রযাত্রার অগ্রদূত’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

শেষ মুহূর্তে স্থগিত ঘোষণা ঢাকা মহানগর নাট্যোৎসব

ছবি

হুমকির মুখে স্থগিত ঢাকা মহানগর নাট্য উৎসব

ছবি

শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে ঢাকা মহানগর নাট্য উৎসব

ছবি

বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে কবি আয়েশা মুন্নির ‘গুলবাহার ভোর’

ছবি

সোনারগাঁয়ে লোককারুশিল্প মেলা, লুপ্তপ্রায় ঐতিহ্য শীতল পাটির প্রদর্শনী

ছবি

সোনারগাঁয়ে ছুটির দিনে লোকারন্য লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসব

ছবি

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের খবর নেই, এবার সরে গেলেন জুরি সদস্য

ছবি

কথাসাহিত্যিক সেলিম মোরশেদ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৪ প্রত্যাখ্যান করেছেন

এবার দশজন পাচ্ছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার।

ছবি

সোনারগাঁয়ে মাসব্যাপী লোককারুশিল্প মেলা ও লোকজ উৎসবের উদ্বোধন

ছবি

বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদীচী যশোর জেলা সংসদের ২২তম সম্মেলন শুরু

ছবি

ভিভো ও এসওএস এর যৌথ উদ্যোগে ফটোগ্রাফি প্রদর্শনী

ছবি

ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দিনব্যাপী চ্যারিটি মেলা

ছবি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রজাপতি মেলা অনুষ্ঠিত

অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হককে জাতীয় অধ্যাপক করার দাবি

ছবি

শিল্পকলা একাডেমিতে চলচ্চিত্রের জন্য পৃথক বিভাগ চায় চলচ্চিত্রকর্মীরা

ছবি

শিল্পকর্মে বুড়িগঙ্গা পাড়ের জীবন

tab

৩৫তম জাতীয় কবিতা উৎসব ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৩

আগামী ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে ৩৫তম জাতীয় কবিতা উৎসব। মহামারির কারণে টানা দুই বছর বন্ধ থাকার পর ‘বাংলার স্বাধীনতা আমার কবিতা’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে আবারও অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই উৎসব। মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে কবিতা উৎসব দপ্তরে সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানিয়েছে উৎসবের আয়োজক সংগঠন জাতীয় কবিতা পরিষদ।

পরিষদের সভাপতি মুহাম্মদ সামাদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তারিক সুজাত। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উৎসবের আহ্বায়ক শিহাব সরকার, আমিনুর রহমান সুলতান, আসলাম সানি,কাজল বন্দোপাধ্যায় প্রমুখ।

দু’দিনব্যাপী উৎসবে কবিতাপাঠ, নিবেদিত কবিতা, সেমিনার, আবৃত্তি ও সংগীত পরিবেশন হবে। উৎসবে ‘জাতীয় কবিতা পরিষদ পুরস্কার’ প্রাপ্ত কবির নাম ঘোষণা করা হবে। 

লিখিত বক্তব্যে তারিক সুজাত বলেন, দু’দিনব্যাপী উৎসবে কবিতা পাঠ, নিবেদিত কবিতা, সেমিনার, আবৃত্তি ও সংগীতের মধ্য দিয়ে আমরা এবারের স্লোগানকে মূর্ত করে তুলব। বরাবরের মতো এবারও উৎসবের আঙিনা নির্ধারণ হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণ।

উৎসবে ভারত, নেপাল ও মালদ্বীপসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের কবিরা অংশ নেবেন বলেও জানান তিনি।

তারিক সুজাত বলেন, বাংলাদেশের কবিরা চিরকালই প্রগতির পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। বিগত প্রায় সাড়ে তিন দশক ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও ভাষার সংগ্রামী কবিরা এই উৎসবে আমাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মানুষের মুক্তির কথা বলেছেন। এই উৎসবকে আমরা কবিতার মিলনমেলায় পরিণত করতে পেরেছি।

সভাপতির বক্তব্যে কবি মুহাম্মদ সামাদ বলেন, আমরা মনে করি বাংলার যে স্বাধীনতা, সেটা একটা কবিতা। কারণ কবিদের কবিতা, যেমন- জীবনানন্দ দাশ, নজরুল ও রবীন্দ্রনাথের গান-কবিতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় কী ভূমিকা পালন করেছে, আপনারা তা জানেন।

তিনি আরো বলেন, তৎকালীন সামরিক শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ আমাদের কবিতা, বাঙালির জীবনধারা ও আবহমান বাংলার সংস্কৃতি—সবকিছু তছনছ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন।... তখন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন অনেকটা স্তিমিত হয়ে পড়েছিল। সেই স্তিমিত আন্দোলনে একটা গতি সঞ্চার করে জাতীয় কবিতা পরিষদ। জাতীয় কবিতা উৎসবকে আমরা একটা পরম্পরায় বহন করে নিয়ে যাচ্ছি।

back to top