একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির শেষ ধাপের ফলাফলে কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে আবেদন করার সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সর্বশেষ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের সময়সীমা ১৮ আগস্ট রাত ১০টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর পর ২১ আগস্ট আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে। ২২ থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত নির্বাচনের পর ২৫ আগস্ট কলেজে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হবে।
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদনের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও কলেজ অধ্যক্ষদের অনুরোধের পর নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের কলেজে শূন্য আসন সংখ্যা দেখে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে আবেদন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এবারের ফলাফলে কলেজ পাননি এমন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১২ হাজারের বেশি, যাদের মধ্যে সাড়ে ৭০০ জন মাধ্যমিকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। তাদের বিবেচনায় নিয়েই ভর্তির আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে।
এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৮৬১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। তাদের মধ্যে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন পাস করেছেন। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির শেষ ধাপের ফলাফলে কলেজ না পাওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে আবেদন করার সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই ঘোষণা দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সর্বশেষ পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার থেকে অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের সময়সীমা ১৮ আগস্ট রাত ১০টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর পর ২১ আগস্ট আবেদনকারীদের ফল প্রকাশ করা হবে। ২২ থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত নির্বাচনের পর ২৫ আগস্ট কলেজে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হবে।
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবেদনের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও কলেজ অধ্যক্ষদের অনুরোধের পর নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের কলেজে শূন্য আসন সংখ্যা দেখে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজে আবেদন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এবারের ফলাফলে কলেজ পাননি এমন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১২ হাজারের বেশি, যাদের মধ্যে সাড়ে ৭০০ জন মাধ্যমিকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। তাদের বিবেচনায় নিয়েই ভর্তির আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে।
এবার এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ২৯ হাজার ৮৬১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২০ লাখ ১৩ হাজার ৫৯৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। তাদের মধ্যে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন পাস করেছেন। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।