আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সালে নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হবে। তবে অনিয়মিত ও মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থীরা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
মঙ্গলবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সব মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের এ সিদ্ধান্ত লিখিতভাবে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
তিনি জানান, আগামী বছর যে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় বসবেন তারা নবম শ্রেণিতে বাতিল হওয়া নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা করেছিলেন। তবে গত বছরের সেপ্টেম্বরে শিক্ষাক্রম বাতিল হয়ে যাওয়ার পর তারা বিভাগ বিভাজনসহ ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন। সেই কারণে নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে।
অধ্যাপক হায়দার আরও বলেন, চলতি বছর যে শিক্ষার্থীরা এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন তারা নবম ও দশম শ্রেণি উভয়েই ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমে পড়েছেন। তাই আগামী বছর মানোন্নয়ন বা অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে নেওয়া হবে। এই নির্দেশনা সব শিক্ষাবোর্ডের জন্য প্রযোজ্য।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রণীত নতুন শিক্ষাক্রমে নবম-দশম শ্রেণির বিভাগ বিভাজন তুলে দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানে সরকারের পতনের পর ১ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার শিক্ষাক্রম বাতিল করে। ওইদিন জারি করা পরিপত্রে ২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে নেওয়ার ঘোষণা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
পরে বিভাগ-বিভাজন ফিরিয়ে এনে ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস, প্রশ্নের ধরণ ও নম্বর বণ্টন প্রকাশ করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) গত ২৮ ডিসেম্বর। এরপর ২ জানুয়ারি বাংলা বিষয়ের সিলেবাসে কিছুটা পরিবর্তন এনে সংশোধিত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সালে নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হবে। তবে অনিয়মিত ও মানোন্নয়ন পরীক্ষার্থীরা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
মঙ্গলবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সব মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের এ সিদ্ধান্ত লিখিতভাবে জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার।
তিনি জানান, আগামী বছর যে শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষায় বসবেন তারা নবম শ্রেণিতে বাতিল হওয়া নতুন শিক্ষাক্রমে পড়াশোনা করেছিলেন। তবে গত বছরের সেপ্টেম্বরে শিক্ষাক্রম বাতিল হয়ে যাওয়ার পর তারা বিভাগ বিভাজনসহ ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমে দশম শ্রেণিতে পড়েছেন। সেই কারণে নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে।
অধ্যাপক হায়দার আরও বলেন, চলতি বছর যে শিক্ষার্থীরা এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন তারা নবম ও দশম শ্রেণি উভয়েই ২০১২ সালের শিক্ষাক্রমে পড়েছেন। তাই আগামী বছর মানোন্নয়ন বা অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে নেওয়া হবে। এই নির্দেশনা সব শিক্ষাবোর্ডের জন্য প্রযোজ্য।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রণীত নতুন শিক্ষাক্রমে নবম-দশম শ্রেণির বিভাগ বিভাজন তুলে দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানে সরকারের পতনের পর ১ সেপ্টেম্বর অন্তর্বর্তী সরকার শিক্ষাক্রম বাতিল করে। ওইদিন জারি করা পরিপত্রে ২০২৬ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে নেওয়ার ঘোষণা দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ।
পরে বিভাগ-বিভাজন ফিরিয়ে এনে ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার সংক্ষিপ্ত সিলেবাস, প্রশ্নের ধরণ ও নম্বর বণ্টন প্রকাশ করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) গত ২৮ ডিসেম্বর। এরপর ২ জানুয়ারি বাংলা বিষয়ের সিলেবাসে কিছুটা পরিবর্তন এনে সংশোধিত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়।