নাজনীন হাসান খান
ঈদে আসছে নির্মাতা নাজনীন হাসান খান-এর পরিচালনায় ৩টি নাটক। এর মধ্যে ২টি একক নাটক, অপরটি ৭ পর্বের বিশেষ ধারাবাহিক। একক নাটকগুলো হলো- ‘জামাই বাড়িতে ঈদ’, ‘ভুড়ির অহংকর’ এবং ধারাবাহিক নাটক ‘গণক’। জামাই বাড়িতে ঈদ নাটকটি রচনা করেছেন অর্পনা রানী রাজবংশী, ‘ভুড়ির অহংকর’ও ধারাবাহিক নাটক ‘গণক’এই দুইটি নাটক রচনা করেছেন রাজীব মণি দাস।
উল্লেখিত নাটকগুলোর মধ্যে ‘ভুড়ির অহংকার’ নাটকটি একটু ভিন্ন ধাচের। একটা মানুষ খায়, তাই বলে এতো বেশি খায় সেইটা কল্পনাকেও হার মানায়। আবার খাইতে খাইতে পেট হয়ে গেছে বিশালাকৃতির তিমি মাছের পেটের মতো। আবার সেই ভুড়িওয়ালা পেট নিয়ে ছেলে জাবেদ যেমন অহংকার করে, তেমনি মা-ও অহংকার করতে থাকে। এই নিয়ে গ্রামের মানুষ হাসাহাসি করে।
জাবেদের প্রেমিকা ইশা নিজ প্রেমিক সম্পর্কে মানুষের মুখে এমন তিরস্কারমূলক কথা শুনতে শুনতে যেন তিথি বিরক্ত। আবার জাবেদের যুক্তির কাছে এসে যেন খৈই হারিয়ে ফেলে ইশা। হবু শ্বাশুড়ির কাছে এ নিয়ে কথা বলতে গেলে তিনিও অহংকারের সাথে জানায় এমন ভুড়িওয়ালা পেট দশ গ্রামে কারও আছে নাকি।
কথায় আছে, অহংকার পতনের মূল। এই ভুড়ির অহংকার দেখাইতে গিয়ে একদিন অসুস্থ হয়ে হসপিটালাইজড হয়ে পড়ে জাবেদ। ডাক্তারের পরামর্শে অবশেষে তার এবং তার মায়ের অহংকারের পতন ঘটে।
এমনি গল্পের নাটকটি আসছে ঈদে একটি বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হবে বলে পরিচালক সূত্রে জানা গেছে।
নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- আ.খ.ম. হাসান, মৌসুমী হামিদ, রকি খান, সায়কা আহমেদ, ফরিদ হোসাইন প্রমুখ।
নাটক প্রসঙ্গে পরিচালক নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘আমাদের সমাজে মানুষের অহংকারের শেষ কোথায়। একেকজন একেকটা বিষয় নিয়ে অহংকারে নিমজ্জিত আছে। তেমনি এক ব্যক্তি খেতে খেতে নিজের ভুড়ি এত বড় বানাইছে যে, রীতিমত এই ভুড়ি নিয়ে অহংকার করা শুরু করে। একপর্যায়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে যায়।’
নাজনীন হাসান খান
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
ঈদে আসছে নির্মাতা নাজনীন হাসান খান-এর পরিচালনায় ৩টি নাটক। এর মধ্যে ২টি একক নাটক, অপরটি ৭ পর্বের বিশেষ ধারাবাহিক। একক নাটকগুলো হলো- ‘জামাই বাড়িতে ঈদ’, ‘ভুড়ির অহংকর’ এবং ধারাবাহিক নাটক ‘গণক’। জামাই বাড়িতে ঈদ নাটকটি রচনা করেছেন অর্পনা রানী রাজবংশী, ‘ভুড়ির অহংকর’ও ধারাবাহিক নাটক ‘গণক’এই দুইটি নাটক রচনা করেছেন রাজীব মণি দাস।
উল্লেখিত নাটকগুলোর মধ্যে ‘ভুড়ির অহংকার’ নাটকটি একটু ভিন্ন ধাচের। একটা মানুষ খায়, তাই বলে এতো বেশি খায় সেইটা কল্পনাকেও হার মানায়। আবার খাইতে খাইতে পেট হয়ে গেছে বিশালাকৃতির তিমি মাছের পেটের মতো। আবার সেই ভুড়িওয়ালা পেট নিয়ে ছেলে জাবেদ যেমন অহংকার করে, তেমনি মা-ও অহংকার করতে থাকে। এই নিয়ে গ্রামের মানুষ হাসাহাসি করে।
জাবেদের প্রেমিকা ইশা নিজ প্রেমিক সম্পর্কে মানুষের মুখে এমন তিরস্কারমূলক কথা শুনতে শুনতে যেন তিথি বিরক্ত। আবার জাবেদের যুক্তির কাছে এসে যেন খৈই হারিয়ে ফেলে ইশা। হবু শ্বাশুড়ির কাছে এ নিয়ে কথা বলতে গেলে তিনিও অহংকারের সাথে জানায় এমন ভুড়িওয়ালা পেট দশ গ্রামে কারও আছে নাকি।
কথায় আছে, অহংকার পতনের মূল। এই ভুড়ির অহংকার দেখাইতে গিয়ে একদিন অসুস্থ হয়ে হসপিটালাইজড হয়ে পড়ে জাবেদ। ডাক্তারের পরামর্শে অবশেষে তার এবং তার মায়ের অহংকারের পতন ঘটে।
এমনি গল্পের নাটকটি আসছে ঈদে একটি বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হবে বলে পরিচালক সূত্রে জানা গেছে।
নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- আ.খ.ম. হাসান, মৌসুমী হামিদ, রকি খান, সায়কা আহমেদ, ফরিদ হোসাইন প্রমুখ।
নাটক প্রসঙ্গে পরিচালক নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘আমাদের সমাজে মানুষের অহংকারের শেষ কোথায়। একেকজন একেকটা বিষয় নিয়ে অহংকারে নিমজ্জিত আছে। তেমনি এক ব্যক্তি খেতে খেতে নিজের ভুড়ি এত বড় বানাইছে যে, রীতিমত এই ভুড়ি নিয়ে অহংকার করা শুরু করে। একপর্যায়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে যায়।’