সন্দীপ রেড্ডি ভাঙা এবং দীপিকা পাড়ুকোনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বলিউড এখন দুই ভাগে বিভক্ত। একপক্ষ সন্দীপের পক্ষ নিয়ে কথা বলছেন, আরেকপক্ষ নিয়েছেন নতুন মা হওয়া দীপিকার দিকে। এমনকি, ‘স্পিরিট’ সিনেমা থেকে দীপিকা পাড়ুকোনের বেরিয়ে যাওয়ার খবরে অনেকে এমনও বলেছেন, দীপিকার অপেশাদার আচরণের জন্যই তাকে সিনেমা থেকে বাদ দিয়েছেন নির্মাতা। তবে সেসময়, অজয় দেবগণ এই অভিনেত্রীর সমর্থনে এগিয়ে আসেন। কারণ, একজন নতুন মা হিসেবে যে কোনও অভিনেত্রী এমন সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন বলে মত দেন অজয়। এ ইস্যুতে এবার মুখ খুললেন কাজল। কাজল বলেন, ১৯৯০-এর দশকে তিনি অভিনয় শুরু করার পর কর্মজীবনের ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন। পরিবারের পাশাপাশি প্রযোজকদের সহায়তায় তার এ কাজটা সহজ হয়েছে। ‘আমি সেই অল্প কয়েকজন ব্যক্তির মধ্যে একজন ছিলাম, যারা একবারে একটি ছবিতে কাজ করতাম; একসঙ্গে চারটি সিনেমা করিনি। একটা সিনেমা শেষ করতাম, তারপর আরেকটা শুরু করতাম। ২০-৩০ ঘণ্টা কাজ করতে পারিনি। আমি সব সময়ই নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টার বাইরে কাজ করতে চাইনি। আমার মা-ও আমাকে সমর্থন দিয়েছেন।’ বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন কাজল। কাজল আরও জানান, স্বামী অজয় দেবগণের সঙ্গে প্রথম সন্তান নাইসার জন্মের পরও একই কথা হয়েছিল তার। তার ভাষ্যে, ‘আমার মনে আছে এ আলোচনাটি হয়েছিল, বেশির ভাগ প্রযোজকই সহযোগিতা করতে চান।’
অতীত অভিজ্ঞতার কথা ভাগাভাগি করে কাজল বলেন, যখনই তিনি ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, তখন তার সিনেমার প্রযোজকেরা পাশে থেকেছিলেন এবং প্রয়োজনে তাকে তাড়াতাড়ি সেট ছেড়ে চলে যাওয়ার অনুমতি দিতেন। কাজল বলেন, ‘আমার মনে আছে, ‘ইউ মি অউর হাম’-এর শুটিং চলছিল তখন। আমার বাবা তখন হাসপাতালে ছিলেন, নাইসার বয়স তখন দুই; প্রচণ্ড চাপ অনুভব করছিলাম। কিন্তু অজয় প্রযোজক হওয়ায় তা সামলে নিয়েছেন যেন আমি হাসপাতালে যেতে পারি। এমনকি আমি যখন ‘ফানা’ করতাম, তখন সবাই খুব স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করত, এটাকে ইস্যু না বানিয়ে বা চুক্তিপত্রে লিখে রাখতাম না। চমৎকার অভিজ্ঞতা হয়েছে। বেশির ভাগ সময় চারপাশের মানুষ আমাকে সাহায্য করেছে।’
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
সন্দীপ রেড্ডি ভাঙা এবং দীপিকা পাড়ুকোনের ঘটনাকে কেন্দ্র করে বলিউড এখন দুই ভাগে বিভক্ত। একপক্ষ সন্দীপের পক্ষ নিয়ে কথা বলছেন, আরেকপক্ষ নিয়েছেন নতুন মা হওয়া দীপিকার দিকে। এমনকি, ‘স্পিরিট’ সিনেমা থেকে দীপিকা পাড়ুকোনের বেরিয়ে যাওয়ার খবরে অনেকে এমনও বলেছেন, দীপিকার অপেশাদার আচরণের জন্যই তাকে সিনেমা থেকে বাদ দিয়েছেন নির্মাতা। তবে সেসময়, অজয় দেবগণ এই অভিনেত্রীর সমর্থনে এগিয়ে আসেন। কারণ, একজন নতুন মা হিসেবে যে কোনও অভিনেত্রী এমন সিদ্ধান্ত নিতেই পারেন বলে মত দেন অজয়। এ ইস্যুতে এবার মুখ খুললেন কাজল। কাজল বলেন, ১৯৯০-এর দশকে তিনি অভিনয় শুরু করার পর কর্মজীবনের ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেছেন। পরিবারের পাশাপাশি প্রযোজকদের সহায়তায় তার এ কাজটা সহজ হয়েছে। ‘আমি সেই অল্প কয়েকজন ব্যক্তির মধ্যে একজন ছিলাম, যারা একবারে একটি ছবিতে কাজ করতাম; একসঙ্গে চারটি সিনেমা করিনি। একটা সিনেমা শেষ করতাম, তারপর আরেকটা শুরু করতাম। ২০-৩০ ঘণ্টা কাজ করতে পারিনি। আমি সব সময়ই নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টার বাইরে কাজ করতে চাইনি। আমার মা-ও আমাকে সমর্থন দিয়েছেন।’ বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন কাজল। কাজল আরও জানান, স্বামী অজয় দেবগণের সঙ্গে প্রথম সন্তান নাইসার জন্মের পরও একই কথা হয়েছিল তার। তার ভাষ্যে, ‘আমার মনে আছে এ আলোচনাটি হয়েছিল, বেশির ভাগ প্রযোজকই সহযোগিতা করতে চান।’
অতীত অভিজ্ঞতার কথা ভাগাভাগি করে কাজল বলেন, যখনই তিনি ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, তখন তার সিনেমার প্রযোজকেরা পাশে থেকেছিলেন এবং প্রয়োজনে তাকে তাড়াতাড়ি সেট ছেড়ে চলে যাওয়ার অনুমতি দিতেন। কাজল বলেন, ‘আমার মনে আছে, ‘ইউ মি অউর হাম’-এর শুটিং চলছিল তখন। আমার বাবা তখন হাসপাতালে ছিলেন, নাইসার বয়স তখন দুই; প্রচণ্ড চাপ অনুভব করছিলাম। কিন্তু অজয় প্রযোজক হওয়ায় তা সামলে নিয়েছেন যেন আমি হাসপাতালে যেতে পারি। এমনকি আমি যখন ‘ফানা’ করতাম, তখন সবাই খুব স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করত, এটাকে ইস্যু না বানিয়ে বা চুক্তিপত্রে লিখে রাখতাম না। চমৎকার অভিজ্ঞতা হয়েছে। বেশির ভাগ সময় চারপাশের মানুষ আমাকে সাহায্য করেছে।’