ঈদ আসলেই মাহফুজুর রহমানের নতুন গান শোনা যায়। আর গান প্রকাশ্যে আসার পর পর শুরু হয় তুমুল আলোচনা ও সমালোচনা । এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। তবে হিন্দি গান শুনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন নেটিজেনরা।
গত কয়েক বছর ধরে ঈদে তার গান মানেই সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে একটি হিন্দি গানের ভিডিও অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের মালিক মাহফুজুর রহমান। ‘হৃদয় তোমাকেই চায়’ শিরোনামের অ্যালবামটির গান তার নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাচ্ছে।
বেশ কিছু হিন্দি গান কাভার করেছেন মাহফুজুর রহমান। এর মধ্যে ‘রাফতা রাফতা’, ‘প্যায়ার ভারে দো শার্মীলে ন্যান’, ‘ও মেরে সামনে’ শিরোনামের তিনটি গান মুক্তি পেয়েছে। নতুন করে এসব গানের সংগীতায়োজন করেছেন মান্নান মোহাম্মদ।
সেখানে তৌফিক মোল্লা নামে একজন কমেন্ট বক্সে লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত এখন কোনো মিডিয়ার লোক বলবে না যে, দেশে রুচির দুর্ভিক্ষ হচ্ছে। কারণ এই শিল্পী একটা টিভি চ্যানেলের মালিক। আমাদের তথাকথিত জ্ঞানী সমাজ কতই না হাস্যকর।’
ফারজানা লিখেছেন, ‘বাংলা ভাষার বি""" মারা শেষ, এবার হিন্দি, নেক্সট ইয়ার ইংরেজির জাত উদ্ধার হবে।’
আদিল চৌধুরী লিখেছেন, ‘হিরো আলমেরটা রুচির দুর্ভিক্ষ আর এটা সুর্ভিক্ষ, কারণ তার প্রচুর ক্ষমতা আর দাপট আছে। মামুনুর আর চঞ্চলদের রুটি রুজি কমে খাবারের দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে যাবে তার বিরুদ্ধে কিছু বললে!’
সুমাইয়া হুসাইন লিখেছেন, ‘মানি টাকার জোরে চাইলে যা খুশি তাই করা যায়। তার মানে তো এটা না তিনি আমাদের মত আমজনতার ইমোশন নিয়া খেলা করবেন।‘
হোসেন আলী লিখেছেন, ‘সে কি কোনদিন নিজে নিজের গান শুনে না? একবার ওনাকে একটা ঘরে আটকাইয়া রেখে যদি টানা ১২ ঘন্টা ওনার গান জোর করে শোনানো যায় তাহলে হয়তো আমরা মুক্তি পাবো।’
উৎপল চক্রবর্তী লিখেছেন, ‘এটা মেহেদী হাসান যদি কোন কারনে শুনে কবরের থেকে উঠে আসে, মারা ধরবে।’
তানভীর হোসেন অপু লিখেছেন, ‘মেহেদী হাসান সামনে পাইলে মাহফুজুর এর কাছে ক্ষমা চাইত এত সুন্দর গান সে উপহার দিছে সেজন্য। ফাইজলামির একটা সীমা থাকা দরকার।’
আনোয়ার হোসেন লিখেছেন, ‘এটাই টাকার দুর্ভিক্ষ।’ শাহাদাত নামে একজন লিখেছেন, ‘এইসব দেখার জন্য বেঁচে আছি।’ মোহাম্মদ শাহানুর ইসলাম লিখেছেন, ‘রুচির দুর্ভিক্ষ এখানে হয় না।’
মোহাম্মদ জুয়েল লিখেছেন, ‘এই শিল্পীর সংগীতে নোবেল পাওয়া উচিত।’
হাসিনা আক্তার নামে একজন লিখেছেন, ‘চর্চা যে বয়স মানে না তার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। গান ছেড়ে দিয়েছি আবারো ধরতে ইচ্ছা করছে। অদ্ভুত লাগছে যে উনার তাল-লয়-সুরের অনেক উন্নতি হয়েছে। মনের ইচ্ছা বড় শক্তি।’ এমন অসংখ্য মন্তব্য ভেসে বেড়াচ্ছে নেটদুনিয়ায়।
এবারই প্রথম নয়, ২০১৮ সালেও হিন্দি গান গেয়ে আলোচনায় উঠে আসেন মাহফুজুর রহমান। ওই বছরের ২৪ জুলাই ছিল তার প্রাক্তন স্ত্রী ইভা রহমানের জন্মদিন। এ উপলক্ষে একটি হিন্দি গানে ইভা রহমানের সঙ্গে দ্বৈতভাবে কণ্ঠ দেন মাহফুজুর রহমান।
বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৩
ঈদ আসলেই মাহফুজুর রহমানের নতুন গান শোনা যায়। আর গান প্রকাশ্যে আসার পর পর শুরু হয় তুমুল আলোচনা ও সমালোচনা । এবারও তার ব্যত্যয় ঘটেনি। তবে হিন্দি গান শুনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছেন নেটিজেনরা।
গত কয়েক বছর ধরে ঈদে তার গান মানেই সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে একটি হিন্দি গানের ভিডিও অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজের মালিক মাহফুজুর রহমান। ‘হৃদয় তোমাকেই চায়’ শিরোনামের অ্যালবামটির গান তার নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাচ্ছে।
বেশ কিছু হিন্দি গান কাভার করেছেন মাহফুজুর রহমান। এর মধ্যে ‘রাফতা রাফতা’, ‘প্যায়ার ভারে দো শার্মীলে ন্যান’, ‘ও মেরে সামনে’ শিরোনামের তিনটি গান মুক্তি পেয়েছে। নতুন করে এসব গানের সংগীতায়োজন করেছেন মান্নান মোহাম্মদ।
সেখানে তৌফিক মোল্লা নামে একজন কমেন্ট বক্সে লিখেছেন, ‘আমি নিশ্চিত এখন কোনো মিডিয়ার লোক বলবে না যে, দেশে রুচির দুর্ভিক্ষ হচ্ছে। কারণ এই শিল্পী একটা টিভি চ্যানেলের মালিক। আমাদের তথাকথিত জ্ঞানী সমাজ কতই না হাস্যকর।’
ফারজানা লিখেছেন, ‘বাংলা ভাষার বি""" মারা শেষ, এবার হিন্দি, নেক্সট ইয়ার ইংরেজির জাত উদ্ধার হবে।’
আদিল চৌধুরী লিখেছেন, ‘হিরো আলমেরটা রুচির দুর্ভিক্ষ আর এটা সুর্ভিক্ষ, কারণ তার প্রচুর ক্ষমতা আর দাপট আছে। মামুনুর আর চঞ্চলদের রুটি রুজি কমে খাবারের দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে যাবে তার বিরুদ্ধে কিছু বললে!’
সুমাইয়া হুসাইন লিখেছেন, ‘মানি টাকার জোরে চাইলে যা খুশি তাই করা যায়। তার মানে তো এটা না তিনি আমাদের মত আমজনতার ইমোশন নিয়া খেলা করবেন।‘
হোসেন আলী লিখেছেন, ‘সে কি কোনদিন নিজে নিজের গান শুনে না? একবার ওনাকে একটা ঘরে আটকাইয়া রেখে যদি টানা ১২ ঘন্টা ওনার গান জোর করে শোনানো যায় তাহলে হয়তো আমরা মুক্তি পাবো।’
উৎপল চক্রবর্তী লিখেছেন, ‘এটা মেহেদী হাসান যদি কোন কারনে শুনে কবরের থেকে উঠে আসে, মারা ধরবে।’
তানভীর হোসেন অপু লিখেছেন, ‘মেহেদী হাসান সামনে পাইলে মাহফুজুর এর কাছে ক্ষমা চাইত এত সুন্দর গান সে উপহার দিছে সেজন্য। ফাইজলামির একটা সীমা থাকা দরকার।’
আনোয়ার হোসেন লিখেছেন, ‘এটাই টাকার দুর্ভিক্ষ।’ শাহাদাত নামে একজন লিখেছেন, ‘এইসব দেখার জন্য বেঁচে আছি।’ মোহাম্মদ শাহানুর ইসলাম লিখেছেন, ‘রুচির দুর্ভিক্ষ এখানে হয় না।’
মোহাম্মদ জুয়েল লিখেছেন, ‘এই শিল্পীর সংগীতে নোবেল পাওয়া উচিত।’
হাসিনা আক্তার নামে একজন লিখেছেন, ‘চর্চা যে বয়স মানে না তার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। গান ছেড়ে দিয়েছি আবারো ধরতে ইচ্ছা করছে। অদ্ভুত লাগছে যে উনার তাল-লয়-সুরের অনেক উন্নতি হয়েছে। মনের ইচ্ছা বড় শক্তি।’ এমন অসংখ্য মন্তব্য ভেসে বেড়াচ্ছে নেটদুনিয়ায়।
এবারই প্রথম নয়, ২০১৮ সালেও হিন্দি গান গেয়ে আলোচনায় উঠে আসেন মাহফুজুর রহমান। ওই বছরের ২৪ জুলাই ছিল তার প্রাক্তন স্ত্রী ইভা রহমানের জন্মদিন। এ উপলক্ষে একটি হিন্দি গানে ইভা রহমানের সঙ্গে দ্বৈতভাবে কণ্ঠ দেন মাহফুজুর রহমান।