যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরদিনই ডনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পূর্বসূরির নিয়োগ দেওয়া চারজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আরও হাজারো কর্মকর্তাকে বরখাস্তের হুমকি দিয়েছেন।
সোমবার অভিষেকের পর ট্রাম্প তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল-এ প্রথম পোস্ট দেন। সেই পোস্টেই তিনি এই বরখাস্তের তথ্য জানান। ট্রাম্প লিখেছেন, "আগের প্রশাসনের নিয়োগ দেওয়া এক হাজারের বেশি ব্যক্তিকে চিহ্নিত ও অপসারণের লক্ষ্যে সক্রিয় প্রক্রিয়া চলছে। আমেরিকাকে আবার মহান করে তোলার জন্য যাঁরা আমাদের নীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নন, তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হবে।"
বরখাস্ত হওয়া চারজন কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের খেলাধুলা, স্বাস্থ্য-সবলতা ও পুষ্টিবিষয়ক পরিষদের হোসে আন্দ্রেজ, জাতীয় অবকাঠামো উপদেষ্টা পরিষদের মার্ক মিলে, উইলসন সেন্টার ফর স্কলারসের ব্রায়ান হুক এবং রপ্তানিবিষয়ক পরিষদের কেইশা ল্যান্স বটমস। ট্রাম্প তাঁর পোস্টে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, এটি তাঁদের বরখাস্তের দাপ্তরিক নোটিশ হিসেবে গণ্য হবে। পাশাপাশি আরও অনেক কর্মকর্তার বরখাস্তের নোটিশ শিগগিরই দেওয়া হবে।
নির্বাচনী প্রচারের সময় থেকেই ট্রাম্প সরকারি ব্যয় কমানো ও সরকারি দপ্তরের জনবল সংকোচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে তিনি কিছু দপ্তর পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন। ফলে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি দপ্তরগুলোতে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সরকারি ব্যয় সংকোচনের লক্ষ্যে ট্রাম্প নতুন একটি বিভাগ চালু করতে যাচ্ছেন। জানা গেছে, এই বিভাগের দুই প্রধানের একজন হবেন মার্কিন প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক।
প্রথম দিন থেকেই প্রশাসনে বড় পরিবর্তন আনতে শুরু করেছেন ট্রাম্প। এর অংশ হিসেবে তিনি একাধিক নির্বাহী আদেশে সই করেছেন, যা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে।
মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরদিনই ডনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পূর্বসূরির নিয়োগ দেওয়া চারজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আরও হাজারো কর্মকর্তাকে বরখাস্তের হুমকি দিয়েছেন।
সোমবার অভিষেকের পর ট্রাম্প তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল-এ প্রথম পোস্ট দেন। সেই পোস্টেই তিনি এই বরখাস্তের তথ্য জানান। ট্রাম্প লিখেছেন, "আগের প্রশাসনের নিয়োগ দেওয়া এক হাজারের বেশি ব্যক্তিকে চিহ্নিত ও অপসারণের লক্ষ্যে সক্রিয় প্রক্রিয়া চলছে। আমেরিকাকে আবার মহান করে তোলার জন্য যাঁরা আমাদের নীতির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নন, তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হবে।"
বরখাস্ত হওয়া চারজন কর্মকর্তার মধ্যে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের খেলাধুলা, স্বাস্থ্য-সবলতা ও পুষ্টিবিষয়ক পরিষদের হোসে আন্দ্রেজ, জাতীয় অবকাঠামো উপদেষ্টা পরিষদের মার্ক মিলে, উইলসন সেন্টার ফর স্কলারসের ব্রায়ান হুক এবং রপ্তানিবিষয়ক পরিষদের কেইশা ল্যান্স বটমস। ট্রাম্প তাঁর পোস্টে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, এটি তাঁদের বরখাস্তের দাপ্তরিক নোটিশ হিসেবে গণ্য হবে। পাশাপাশি আরও অনেক কর্মকর্তার বরখাস্তের নোটিশ শিগগিরই দেওয়া হবে।
নির্বাচনী প্রচারের সময় থেকেই ট্রাম্প সরকারি ব্যয় কমানো ও সরকারি দপ্তরের জনবল সংকোচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে তিনি কিছু দপ্তর পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিও দিয়েছেন। ফলে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি দপ্তরগুলোতে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সরকারি ব্যয় সংকোচনের লক্ষ্যে ট্রাম্প নতুন একটি বিভাগ চালু করতে যাচ্ছেন। জানা গেছে, এই বিভাগের দুই প্রধানের একজন হবেন মার্কিন প্রযুক্তি খাতের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক।
প্রথম দিন থেকেই প্রশাসনে বড় পরিবর্তন আনতে শুরু করেছেন ট্রাম্প। এর অংশ হিসেবে তিনি একাধিক নির্বাহী আদেশে সই করেছেন, যা যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনতে পারে।