যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন মার্কো রুবিও। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকের দিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনেট রুবিওর পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে নিয়োগ নিশ্চিত করেছে। এই দায়িত্ব গ্রহণের পর রুবিও বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র নতুন যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং বিশ্বের নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী হবে।
ফ্লোরিডা রাজ্যের সিনেটর মার্কো রুবিও, যিনি ইসরায়েলপন্থি এবং শক্তির ব্যবহারকে সমর্থন করেন, গত কয়েক বছর ধরে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি সামঞ্জস্যপূর্ণ করে নিয়েছেন। তিনি রাজনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আলোচনার চেয়ে শক্তি ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন। অতীতে, রুবিও চীন, ইরান, কিউবা এবং অন্যান্য ভূ-রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ক্ষেত্রে শক্তির ভিত্তিতে পররাষ্ট্র নীতির পক্ষে কথা বলেছেন।
তবে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে, রুবিও তার অবস্থান কিছুটা নমনীয় করেছেন এবং বিশ্ব মঞ্চে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার জন্য প্রস্তুত। গত ৫ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর ট্রাম্প রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করার ঘোষণা দেন।
মঙ্গলবার দায়িত্ব গ্রহণের পর রুবিও তার শপথ অনুষ্ঠানে বলেন, নতুন প্রশাসনের সিদ্ধান্তের ভিত্তি হবে তিনটি প্রধান প্রশ্নের উত্তর: “এতে কি আমরা আরও শক্তিশালী হব? এতে কি আমরা আরও নিরাপদ হব? এতে কি আমরা আরও সমৃদ্ধ হব?” তিনি আরো বলেন, “যদি এর উত্তর না হয়, তাহলে আমরা তা করব না।”
রুবিও তার বক্তব্যে আরও বলেন, বর্তমান সময়টি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি ‘রূপান্তরের মুহূর্ত’ এবং যুক্তরাষ্ট্র নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। তিনি ট্রাম্পের কথার উল্লেখ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির মূল উদ্দেশ্য হবে শান্তি প্রতিষ্ঠা। তিনি আশাবাদী যে, এই নতুন দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বকে আরও নিরাপদ করে তুলবে।
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মার্কো রুবিও তার শপথের মাধ্যমে যে বার্তা দিয়েছেন, তা হলো যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সাথে শক্তিশালী সম্পর্ক স্থাপন এবং একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ তৈরির প্রতিশ্রুতি।
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন মার্কো রুবিও। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের অভিষেকের দিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনেট রুবিওর পররাষ্ট্রমন্ত্রী পদে নিয়োগ নিশ্চিত করেছে। এই দায়িত্ব গ্রহণের পর রুবিও বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র নতুন যুগের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং বিশ্বের নিরাপত্তা আরও শক্তিশালী হবে।
ফ্লোরিডা রাজ্যের সিনেটর মার্কো রুবিও, যিনি ইসরায়েলপন্থি এবং শক্তির ব্যবহারকে সমর্থন করেন, গত কয়েক বছর ধরে ট্রাম্পের সঙ্গে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি সামঞ্জস্যপূর্ণ করে নিয়েছেন। তিনি রাজনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আলোচনার চেয়ে শক্তি ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন। অতীতে, রুবিও চীন, ইরান, কিউবা এবং অন্যান্য ভূ-রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ক্ষেত্রে শক্তির ভিত্তিতে পররাষ্ট্র নীতির পক্ষে কথা বলেছেন।
তবে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে, রুবিও তার অবস্থান কিছুটা নমনীয় করেছেন এবং বিশ্ব মঞ্চে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার জন্য প্রস্তুত। গত ৫ নভেম্বর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভের পর ট্রাম্প রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করার ঘোষণা দেন।
মঙ্গলবার দায়িত্ব গ্রহণের পর রুবিও তার শপথ অনুষ্ঠানে বলেন, নতুন প্রশাসনের সিদ্ধান্তের ভিত্তি হবে তিনটি প্রধান প্রশ্নের উত্তর: “এতে কি আমরা আরও শক্তিশালী হব? এতে কি আমরা আরও নিরাপদ হব? এতে কি আমরা আরও সমৃদ্ধ হব?” তিনি আরো বলেন, “যদি এর উত্তর না হয়, তাহলে আমরা তা করব না।”
রুবিও তার বক্তব্যে আরও বলেন, বর্তমান সময়টি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি ‘রূপান্তরের মুহূর্ত’ এবং যুক্তরাষ্ট্র নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। তিনি ট্রাম্পের কথার উল্লেখ করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতির মূল উদ্দেশ্য হবে শান্তি প্রতিষ্ঠা। তিনি আশাবাদী যে, এই নতুন দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বকে আরও নিরাপদ করে তুলবে।
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মার্কো রুবিও তার শপথের মাধ্যমে যে বার্তা দিয়েছেন, তা হলো যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সাথে শক্তিশালী সম্পর্ক স্থাপন এবং একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ তৈরির প্রতিশ্রুতি।