যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে প্রথম দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছেন।
ওয়াশিংটনে বুধবার অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর সংবাদ ব্রিফিংয়ে জয়শঙ্কর জানান, সংক্ষিপ্তভাবে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ উঠে এসেছে, তবে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাননি।
ডনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতা গ্রহণের পর এটি ছিল প্রথম ভারত-মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ও চার দেশের জোট কোয়াড-এর বৈঠকে যোগ দিতে জয়শঙ্কর বর্তমানে ওয়াশিংটন সফরে রয়েছেন।
সম্প্রতি বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গেছে। তার দেশে ফেরার বিষয়ে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ভারতকে কূটনৈতিক চিঠি দিয়েছে।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণআন্দোলন দমনে সহিংসতার ঘটনায় বিভিন্ন মামলা রয়েছে, পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগও দায়ের হয়েছে। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে বাংলাদেশ সরকার ভারতকে তাকে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানায়, যা দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে অস্বস্তি তৈরি করেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বৈঠকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে মুক্ত ও উন্মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু জানিয়েছে, অনিয়মিত অভিবাসনসহ বিভিন্ন বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসন ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চায়। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ ও উদীয়মান প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা এবং প্রশান্ত মহাসাগরে চীনা প্রভাব মোকাবিলা নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
এ সব বিষয় নিয়েই জয়শঙ্কর ওয়াশিংটনে নতুন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে প্রথম দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেছেন।
ওয়াশিংটনে বুধবার অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর সংবাদ ব্রিফিংয়ে জয়শঙ্কর জানান, সংক্ষিপ্তভাবে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ উঠে এসেছে, তবে তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাননি।
ডনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতা গ্রহণের পর এটি ছিল প্রথম ভারত-মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ও চার দেশের জোট কোয়াড-এর বৈঠকে যোগ দিতে জয়শঙ্কর বর্তমানে ওয়াশিংটন সফরে রয়েছেন।
সম্প্রতি বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানা গেছে। তার দেশে ফেরার বিষয়ে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ভারতকে কূটনৈতিক চিঠি দিয়েছে।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণআন্দোলন দমনে সহিংসতার ঘটনায় বিভিন্ন মামলা রয়েছে, পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগও দায়ের হয়েছে। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে বাংলাদেশ সরকার ভারতকে তাকে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানায়, যা দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কে অস্বস্তি তৈরি করেছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বৈঠকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করা এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে মুক্ত ও উন্মুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু জানিয়েছে, অনিয়মিত অভিবাসনসহ বিভিন্ন বিষয়ে ট্রাম্প প্রশাসন ভারতের সঙ্গে কাজ করতে চায়। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ ও উদীয়মান প্রযুক্তি, জ্বালানি, প্রতিরক্ষা এবং প্রশান্ত মহাসাগরে চীনা প্রভাব মোকাবিলা নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
এ সব বিষয় নিয়েই জয়শঙ্কর ওয়াশিংটনে নতুন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।