গাজায় বিমান হামলায় ৪৩০ জনের বেশি মানুষ নিহত হওয়ার পর এবার স্থল অভিযান জোরদার করেছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা গাজার উত্তর ও দক্ষিণ অংশকে বিভক্তকারী নেটজারিম করিডোর পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে।
বিবিসি বলছে, এই নতুন হামলা জানুয়ারি থেকে চলমান যুদ্ধবিরতির অবসানের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় দেইর আল-বালাহ এলাকায় তাদের দপ্তর প্রাঙ্গণে বিস্ফোরণে একজন কর্মীসহ দুজন নিহত হয়েছেন। তবে ইসরায়েল এই হামলার দায় অস্বীকার করেছে এবং তদন্তের আশ্বাস দিয়েছে।
আইডিএফ জানিয়েছে, তারা গাজার ‘উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে আংশিক বাফার’ এলাকা তৈরির জন্য স্থল অভিযান চালাচ্ছে। এর ফলে নতুন করে বাস্তুচ্যুত হচ্ছে হাজারো ফিলিস্তিনি পরিবার।
এদিকে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এক ভিডিও বার্তায় হামাসকে ‘শেষ হুঁশিয়ারি’ দিয়ে বলেছেন, জিম্মিদের মুক্তি না দিলে ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ হবে বিকল্প।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস গাজার পরিস্থিতিকে ‘অবিবেচনাপ্রসূত’ বলে উল্লেখ করে হামলার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তারা ‘পূর্ণ শক্তিতে’ যুদ্ধ শুরু করেছে এবং যে কোনো যুদ্ধবিরতি আলোচনাকে ‘আগুনে নিক্ষেপ করা হবে।’
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় ইসরায়েলে প্রায় ১,২০০ জন নিহত ও ২৫১ জন জিম্মি হয়েছিল। এর পাল্টা প্রতিশোধ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
গাজায় বিমান হামলায় ৪৩০ জনের বেশি মানুষ নিহত হওয়ার পর এবার স্থল অভিযান জোরদার করেছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তারা গাজার উত্তর ও দক্ষিণ অংশকে বিভক্তকারী নেটজারিম করিডোর পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে।
বিবিসি বলছে, এই নতুন হামলা জানুয়ারি থেকে চলমান যুদ্ধবিরতির অবসানের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় দেইর আল-বালাহ এলাকায় তাদের দপ্তর প্রাঙ্গণে বিস্ফোরণে একজন কর্মীসহ দুজন নিহত হয়েছেন। তবে ইসরায়েল এই হামলার দায় অস্বীকার করেছে এবং তদন্তের আশ্বাস দিয়েছে।
আইডিএফ জানিয়েছে, তারা গাজার ‘উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে আংশিক বাফার’ এলাকা তৈরির জন্য স্থল অভিযান চালাচ্ছে। এর ফলে নতুন করে বাস্তুচ্যুত হচ্ছে হাজারো ফিলিস্তিনি পরিবার।
এদিকে, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ এক ভিডিও বার্তায় হামাসকে ‘শেষ হুঁশিয়ারি’ দিয়ে বলেছেন, জিম্মিদের মুক্তি না দিলে ‘সম্পূর্ণ ধ্বংস’ হবে বিকল্প।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস গাজার পরিস্থিতিকে ‘অবিবেচনাপ্রসূত’ বলে উল্লেখ করে হামলার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তারা ‘পূর্ণ শক্তিতে’ যুদ্ধ শুরু করেছে এবং যে কোনো যুদ্ধবিরতি আলোচনাকে ‘আগুনে নিক্ষেপ করা হবে।’
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় ইসরায়েলে প্রায় ১,২০০ জন নিহত ও ২৫১ জন জিম্মি হয়েছিল। এর পাল্টা প্রতিশোধ নিতে গিয়ে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৪৮ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।