যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের হিড়িকে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন হাজারো শিক্ষার্থী। সম্প্রতি আমেরিকান ইমিগ্রেশন লইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, বাতিল হওয়া ৩২৭টি শিক্ষার্থী ভিসার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ভারতীয় শিক্ষার্থীদের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাতিল হওয়া ভিসার মধ্যে ১৪ শতাংশ চীনা শিক্ষার্থী। দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল ও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও এ তালিকায় রয়েছেন।
গত চার মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) বিদেশি শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করছে। এই নজরদারি চালাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে, যার ফলে নির্দোষ শিক্ষার্থীরাও চিহ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন।
‘ক্যাচ অ্যান্ড রিভোক’ নামে নতুন এক কর্মসূচির আওতায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফিলিস্তিন বা হামাসপ্রীতির মতো সংবেদনশীল বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আইসিই’র তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৭৩৬ জন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই এফ-১ ভিসাধারী এবং ‘অপশনাল প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিং’ প্রোগ্রামের অধীন। ভিসা বাতিলের কারণে এদের অনেকে আর কাজের অনুমতি পাচ্ছেন না।
টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, নিউইয়র্ক, মিশিগান ও অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে এসব ভিসা বাতিলের হার সবচেয়ে বেশি। এসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) জানায়, মার্চের শেষ থেকে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বা বৈধতা বাতিল হয়েছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের সহায়তা দিচ্ছে। বাংলাদেশের তরফ থেকেও এমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কিছু জানানো হয়নি।
রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলের হিড়িকে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন হাজারো শিক্ষার্থী। সম্প্রতি আমেরিকান ইমিগ্রেশন লইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, বাতিল হওয়া ৩২৭টি শিক্ষার্থী ভিসার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই ভারতীয় শিক্ষার্থীদের।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাতিল হওয়া ভিসার মধ্যে ১৪ শতাংশ চীনা শিক্ষার্থী। দক্ষিণ কোরিয়া, নেপাল ও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও এ তালিকায় রয়েছেন।
গত চার মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) বিদেশি শিক্ষার্থীদের সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করছে। এই নজরদারি চালাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে, যার ফলে নির্দোষ শিক্ষার্থীরাও চিহ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন।
‘ক্যাচ অ্যান্ড রিভোক’ নামে নতুন এক কর্মসূচির আওতায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফিলিস্তিন বা হামাসপ্রীতির মতো সংবেদনশীল বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আইসিই’র তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত ৪ হাজার ৭৩৬ জন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই এফ-১ ভিসাধারী এবং ‘অপশনাল প্র্যাকটিক্যাল ট্রেনিং’ প্রোগ্রামের অধীন। ভিসা বাতিলের কারণে এদের অনেকে আর কাজের অনুমতি পাচ্ছেন না।
টেক্সাস, ক্যালিফোর্নিয়া, নিউইয়র্ক, মিশিগান ও অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে এসব ভিসা বাতিলের হার সবচেয়ে বেশি। এসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) জানায়, মার্চের শেষ থেকে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বা বৈধতা বাতিল হয়েছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের সহায়তা দিচ্ছে। বাংলাদেশের তরফ থেকেও এমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কিছু জানানো হয়নি।