কানাডার সাধারণ নির্বাচনে আবারও এগিয়ে রয়েছে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি। তবে তারা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কিনা, তা এখনও নিশ্চিত নয় বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম সিটিভি নিউজ ও সিবিসি।
প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি নির্বাচনের আগে মার্কিন শুল্ক ও রাজনৈতিক চাপে কানাডার স্বার্থ রক্ষায় ‘শক্তিশালী ম্যান্ডেট’ চেয়ে ভোটারদের কাছে আহ্বান জানান। যদিও সোমবারের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ১৭২টি আসনে এখনো জয় নিশ্চিত করতে পারেনি তার দল।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ৩৪৩ আসনের হাউস অব কমন্সে লিবারেল পার্টি ১৩৩টি আসনে জয়ী হয়েছে বা এগিয়ে রয়েছে। অপরদিকে, প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি এগিয়ে রয়েছে ৯৩টি আসনে।
ভোট গণনার চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের ফলাফলের ওপর, যেখানে সর্বশেষ ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।
নির্বাচনী প্রচারে মার্ক কার্নি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে কানাডার অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষার প্রতিশ্রুতি দেন। শুল্ক ইস্যুতে ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানান তিনি। তার মতে, এ লক্ষ্যে কানাডাকে বিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হতে পারে।
তবে নয় বছরের লিবারেল শাসনের বিরুদ্ধে পরিবর্তনের ডাক দিয়ে মাঠে নেমেছিল কনজারভেটিভ পার্টি। ফলাফল আংশিক হলেও দেখা যাচ্ছে, তারা আগের চেয়ে ভালো করছে।
একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে লিবারেলদের সরকার গঠন করতে হবে ছোট দলগুলোর সমর্থন নিয়ে, যা দেশটির রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। অতীতে এ ধরনের সংখ্যালঘু সরকার বেশিরভাগ সময়ই দুই থেকে আড়াই বছরের বেশি টেকেনি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের পর দলটিকে নেতৃত্ব দেন কার্নি। বছরের শুরুতে জনমত জরিপে অনেক পিছিয়ে থাকলেও, ট্রাম্পের শুল্কনীতি এবং কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘৫১তম রাজ্য’ বানানোর বক্তব্য পাল্টে দেয় নির্বাচনী আবহ, যার সুফল পায় লিবারেল পার্টি।
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
কানাডার সাধারণ নির্বাচনে আবারও এগিয়ে রয়েছে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি। তবে তারা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে কিনা, তা এখনও নিশ্চিত নয় বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম সিটিভি নিউজ ও সিবিসি।
প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি নির্বাচনের আগে মার্কিন শুল্ক ও রাজনৈতিক চাপে কানাডার স্বার্থ রক্ষায় ‘শক্তিশালী ম্যান্ডেট’ চেয়ে ভোটারদের কাছে আহ্বান জানান। যদিও সোমবারের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ১৭২টি আসনে এখনো জয় নিশ্চিত করতে পারেনি তার দল।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ৩৪৩ আসনের হাউস অব কমন্সে লিবারেল পার্টি ১৩৩টি আসনে জয়ী হয়েছে বা এগিয়ে রয়েছে। অপরদিকে, প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি এগিয়ে রয়েছে ৯৩টি আসনে।
ভোট গণনার চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের ফলাফলের ওপর, যেখানে সর্বশেষ ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে।
নির্বাচনী প্রচারে মার্ক কার্নি যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে কানাডার অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষার প্রতিশ্রুতি দেন। শুল্ক ইস্যুতে ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানের কথা জানান তিনি। তার মতে, এ লক্ষ্যে কানাডাকে বিলিয়ন ডলার ব্যয় করতে হতে পারে।
তবে নয় বছরের লিবারেল শাসনের বিরুদ্ধে পরিবর্তনের ডাক দিয়ে মাঠে নেমেছিল কনজারভেটিভ পার্টি। ফলাফল আংশিক হলেও দেখা যাচ্ছে, তারা আগের চেয়ে ভালো করছে।
একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পেলে লিবারেলদের সরকার গঠন করতে হবে ছোট দলগুলোর সমর্থন নিয়ে, যা দেশটির রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। অতীতে এ ধরনের সংখ্যালঘু সরকার বেশিরভাগ সময়ই দুই থেকে আড়াই বছরের বেশি টেকেনি।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের পর দলটিকে নেতৃত্ব দেন কার্নি। বছরের শুরুতে জনমত জরিপে অনেক পিছিয়ে থাকলেও, ট্রাম্পের শুল্কনীতি এবং কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘৫১তম রাজ্য’ বানানোর বক্তব্য পাল্টে দেয় নির্বাচনী আবহ, যার সুফল পায় লিবারেল পার্টি।