ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় পাপুয়ায় অভিযান চালিয়ে ১৮ ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’কে হত্যা করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। গত বুধবার চালানো অভিযানটিতে অ্যাসল্ট রাইফেল, তীর ও ধনুক এবং ঘরে তৈরি অসংখ্য অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে, গতকাল ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ক্রিস্তোমেই সিয়ানতুরি এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এই অভিযানে ইন্দোনেশীয় সামরিক বাহিনীর কেউ হতাহত হয়নি বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনীর দাবির বিষয়ে পাপুয়ার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের এক মুখপাত্রকে মন্তব্যের জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল, কিন্তু তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেননি।
১৯৬৯ সালে নেদারল্যান্ডসের শাসন অবসানের পর জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত এক গণভোটের মাধ্যমে পাপুয়া নিউ গিনির সীমান্তবর্তী পাপুয়া অঞ্চল ইন্দোনেশিয়ার অধীনে যায়।
ওই সময় থেকেই খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ অঞ্চলটি স্বাধীনতার দাবিতে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সীমিত পর্যায়ের সশস্ত্র লড়াই চালিয়ে আসছে।
এই বিদ্রোহীরা এর আগে বিদেশিদের জিম্মিও করেছিল। ১৯৯৬ সালে ২৬ জন বন্যপ্রাণী গবেষককে জিম্মি করেছিল তারা। সম্প্রতি নিউ জিল্যান্ডের এক পাইলটকে ধরে নিয়ে গিয়ে জিম্মি করার ১৯ মাস পর গত বছর মুক্তি দেয় তারা।
এর আগে গত মাসে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জানায়, তারা ১৭ জনকে হত্যা করেছে। নিজেদের স্বর্ণের খোঁজে আসা ‘ছদ্মবেশি সৈন্য’ বলে দাবি করে তারা।
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় পাপুয়ায় অভিযান চালিয়ে ১৮ ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’কে হত্যা করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। গত বুধবার চালানো অভিযানটিতে অ্যাসল্ট রাইফেল, তীর ও ধনুক এবং ঘরে তৈরি অসংখ্য অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে, গতকাল ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনীর মুখপাত্র ক্রিস্তোমেই সিয়ানতুরি এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এই অভিযানে ইন্দোনেশীয় সামরিক বাহিনীর কেউ হতাহত হয়নি বলে বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার সামরিক বাহিনীর দাবির বিষয়ে পাপুয়ার বিচ্ছিন্নতাবাদীদের এক মুখপাত্রকে মন্তব্যের জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল, কিন্তু তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেননি।
১৯৬৯ সালে নেদারল্যান্ডসের শাসন অবসানের পর জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত এক গণভোটের মাধ্যমে পাপুয়া নিউ গিনির সীমান্তবর্তী পাপুয়া অঞ্চল ইন্দোনেশিয়ার অধীনে যায়।
ওই সময় থেকেই খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ অঞ্চলটি স্বাধীনতার দাবিতে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা সীমিত পর্যায়ের সশস্ত্র লড়াই চালিয়ে আসছে।
এই বিদ্রোহীরা এর আগে বিদেশিদের জিম্মিও করেছিল। ১৯৯৬ সালে ২৬ জন বন্যপ্রাণী গবেষককে জিম্মি করেছিল তারা। সম্প্রতি নিউ জিল্যান্ডের এক পাইলটকে ধরে নিয়ে গিয়ে জিম্মি করার ১৯ মাস পর গত বছর মুক্তি দেয় তারা।
এর আগে গত মাসে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জানায়, তারা ১৭ জনকে হত্যা করেছে। নিজেদের স্বর্ণের খোঁজে আসা ‘ছদ্মবেশি সৈন্য’ বলে দাবি করে তারা।