ইসরায়েল শুক্রবার ভোররাতে ইরানের বিভিন্ন স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, এই হামলায় ইরানের পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচির মূলকেন্দ্র নাতানজে আঘাত হানা হয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, “এই অভিযানের লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করা। ইরানকে রুখতেই এই পদক্ষেপ।”
আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাজধানী তেহরানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ইরানি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে জানানো হয়েছে, তেহরানে ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডের সদর দপ্তরেও হামলা হয়েছে।
নেতানিয়াহু আরও বলেন, “তেহরান থেকে প্রায় ২২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত নাতানজ পারমাণবিক কেন্দ্রে সরাসরি হামলা চালানো হয়েছে। এই কেন্দ্র থেকেই ইরানের মূল সমৃদ্ধকরণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।”
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের এপ্রিলে এই একই কেন্দ্রে একটি সাইবার হামলার জন্যও ইসরায়েলকে দায়ী করেছিল ইরান।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই হামলাকে ‘আগাম প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
হামলার পর ইরানজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তেহরানজুড়ে ৬ থেকে ৯টি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানায় দেশটির সংবাদমাধ্যমগুলো। বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে, যদিও হতাহতের সংখ্যা এখনও নির্দিষ্টভাবে জানানো হয়নি।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে হামলার পরপরই দেশজুড়ে ‘বিশেষ জরুরি অবস্থা’ জারি করা হয়েছে। দেশটি আশঙ্কা করছে, ইরান যেকোনো সময় পাল্টা হামলা চালাতে পারে।
শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
ইসরায়েল শুক্রবার ভোররাতে ইরানের বিভিন্ন স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, এই হামলায় ইরানের পারমাণবিক সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচির মূলকেন্দ্র নাতানজে আঘাত হানা হয়েছে।
নেতানিয়াহু বলেন, “এই অভিযানের লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও সামরিক সক্ষমতা ধ্বংস করা। ইরানকে রুখতেই এই পদক্ষেপ।”
আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাজধানী তেহরানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ইরানি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের খবরে জানানো হয়েছে, তেহরানে ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ডের সদর দপ্তরেও হামলা হয়েছে।
নেতানিয়াহু আরও বলেন, “তেহরান থেকে প্রায় ২২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত নাতানজ পারমাণবিক কেন্দ্রে সরাসরি হামলা চালানো হয়েছে। এই কেন্দ্র থেকেই ইরানের মূল সমৃদ্ধকরণ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।”
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের এপ্রিলে এই একই কেন্দ্রে একটি সাইবার হামলার জন্যও ইসরায়েলকে দায়ী করেছিল ইরান।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই হামলাকে ‘আগাম প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
হামলার পর ইরানজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তেহরানজুড়ে ৬ থেকে ৯টি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে জানায় দেশটির সংবাদমাধ্যমগুলো। বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে, যদিও হতাহতের সংখ্যা এখনও নির্দিষ্টভাবে জানানো হয়নি।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে হামলার পরপরই দেশজুড়ে ‘বিশেষ জরুরি অবস্থা’ জারি করা হয়েছে। দেশটি আশঙ্কা করছে, ইরান যেকোনো সময় পাল্টা হামলা চালাতে পারে।