ইরানের পরমাণু স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বিমান হামলা নিয়ে প্রকাশিত গোয়েন্দা প্রতিবেদনের তথ্যকে ‘ভুয়া’ ও ‘অবমাননাকর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করা হয়েছে।
ট্রাম্প তার মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসকে কড়া ভাষায় সমালোচনা করে লেখেন, “ভুয়া খবরে সিএনএন এবং ডুবন্ত নিউইয়র্ক টাইমস ইতিহাসের অন্যতম সফল সামরিক অভিযানের গুরুত্ব খাটো করে দেখাতে চাইছে। ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে! টাইমস আর সিএনএন—দুই প্রতিষ্ঠানকেই ঘৃণা করে সাধারণ মানুষ।”
এর আগে নিউইয়র্ক টাইমস ও সিএনএন একাধিক মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধ্বংস না হয়ে কেবল কয়েক মাসের জন্য পিছিয়ে গেছে। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, হামলার আগেই ইরান তার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের বড় একটি অংশ সরিয়ে ফেলায় ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কম হয়। হামলায় ভূগর্ভস্থ স্থাপনাগুলোর প্রবেশপথ ধ্বংস করা গেলেও মূল অবকাঠামো অক্ষত থেকে গেছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিআইএ) প্রাথমিক মূল্যায়ন প্রতিবেদনেও বলা হয়, হামলায় ইরানের পরমাণু সক্ষমতা পুরোপুরি বিনষ্ট হয়নি। বরং ইরান এখনো তার বেশিরভাগ পারমাণবিক উপাদানের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং চাইলে দ্রুত পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে এগোতে পারবে।
এই প্রতিবেদন ফাঁস হওয়া নিয়ে ক্ষুব্ধ হোয়াইট হাউসও। মুখপাত্র ক্যারোলাইন লেভিট বলেন, “প্রাথমিক এই মূল্যায়ন পুরোপুরি ভুল। যারা এই তথ্য ফাঁস করেছে, তাদের উদ্দেশ্য ছিল প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধ্বংসে অংশ নেওয়া সাহসী বৈমানিকদের হেয় করা।”
তিনি আরও বলেন, “৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের ১৪টি বোমা নির্ভুলভাবে নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুতে ফেললে ফলাফল কী হতে পারে, তা সবারই জানা। আমরা সেটা করেছি, এবং ফলাফলও পেয়েছি—সম্পূর্ণ ধ্বংস।”
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
ইরানের পরমাণু স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বিমান হামলা নিয়ে প্রকাশিত গোয়েন্দা প্রতিবেদনের তথ্যকে ‘ভুয়া’ ও ‘অবমাননাকর’ বলে আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করা হয়েছে।
ট্রাম্প তার মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসকে কড়া ভাষায় সমালোচনা করে লেখেন, “ভুয়া খবরে সিএনএন এবং ডুবন্ত নিউইয়র্ক টাইমস ইতিহাসের অন্যতম সফল সামরিক অভিযানের গুরুত্ব খাটো করে দেখাতে চাইছে। ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে! টাইমস আর সিএনএন—দুই প্রতিষ্ঠানকেই ঘৃণা করে সাধারণ মানুষ।”
এর আগে নিউইয়র্ক টাইমস ও সিএনএন একাধিক মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধ্বংস না হয়ে কেবল কয়েক মাসের জন্য পিছিয়ে গেছে। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, হামলার আগেই ইরান তার সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের বড় একটি অংশ সরিয়ে ফেলায় ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কম হয়। হামলায় ভূগর্ভস্থ স্থাপনাগুলোর প্রবেশপথ ধ্বংস করা গেলেও মূল অবকাঠামো অক্ষত থেকে গেছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার (ডিআইএ) প্রাথমিক মূল্যায়ন প্রতিবেদনেও বলা হয়, হামলায় ইরানের পরমাণু সক্ষমতা পুরোপুরি বিনষ্ট হয়নি। বরং ইরান এখনো তার বেশিরভাগ পারমাণবিক উপাদানের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং চাইলে দ্রুত পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে এগোতে পারবে।
এই প্রতিবেদন ফাঁস হওয়া নিয়ে ক্ষুব্ধ হোয়াইট হাউসও। মুখপাত্র ক্যারোলাইন লেভিট বলেন, “প্রাথমিক এই মূল্যায়ন পুরোপুরি ভুল। যারা এই তথ্য ফাঁস করেছে, তাদের উদ্দেশ্য ছিল প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধ্বংসে অংশ নেওয়া সাহসী বৈমানিকদের হেয় করা।”
তিনি আরও বলেন, “৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের ১৪টি বোমা নির্ভুলভাবে নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুতে ফেললে ফলাফল কী হতে পারে, তা সবারই জানা। আমরা সেটা করেছি, এবং ফলাফলও পেয়েছি—সম্পূর্ণ ধ্বংস।”