যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির বার্ষিক সম্মেলনে প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে প্রতিনিধিরা গাজায় ইসরায়েল কর্তৃক গণহত্যা চালানো এবং দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
নজিরবিহীন এই পদক্ষেপের অর্থ হলো, যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের সাম্প্রতিক তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে। এছাড়া, প্রতিবেদন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং দেশটিতে অস্ত্র বিক্রিতে পূর্ণ অবরোধের বিষয়েও সমর্থন জানিয়েছে।
লেবার পার্টির বার্ষিক সম্মেলন গত রোববার লিভারপুলে শুরু হয়েছে। সম্মেলনে বিভিন্ন নির্বাচনি এলাকা ও সহযোগী সংগঠনের প্রতিনিধিরা বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তাবের ওপর ভোট দিয়েছেন।
‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি ক্যাম্পেইন’-এর পরিচালক বেন জামাল বলেন, “সরকারের জন্য এ এক বড় পরাজয়। লেবার পার্টি অবশেষে স্বীকার করেছে যে, ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে। ঐতিহাসিক এই ভোট এখন সরকারের নীতিতে পরিণত হওয়া উচিত। ইসরায়েলের ওপর সর্বাত্মক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং অস্ত্র বিক্রি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করতে হবে।”
ট্রান্সপোর্ট স্যালারিড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মারিয়াম এসলামদুস্ত বলেন, “আজ লেবার আন্দোলন ইতিহাসের সঠিক পাশে দাঁড়িয়েছে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে। লেবার নেতৃত্বের কাছে এই স্পষ্ট বার্তা পৌঁছে গেছে যে, আমরা গণহত্যার অপরাধের মুখে চুপ করে থাকব না।”
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির বার্ষিক সম্মেলনে প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে প্রতিনিধিরা গাজায় ইসরায়েল কর্তৃক গণহত্যা চালানো এবং দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
নজিরবিহীন এই পদক্ষেপের অর্থ হলো, যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘের সাম্প্রতিক তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে। এছাড়া, প্রতিবেদন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং দেশটিতে অস্ত্র বিক্রিতে পূর্ণ অবরোধের বিষয়েও সমর্থন জানিয়েছে।
লেবার পার্টির বার্ষিক সম্মেলন গত রোববার লিভারপুলে শুরু হয়েছে। সম্মেলনে বিভিন্ন নির্বাচনি এলাকা ও সহযোগী সংগঠনের প্রতিনিধিরা বিভিন্ন বিষয়ে প্রস্তাবের ওপর ভোট দিয়েছেন।
‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি ক্যাম্পেইন’-এর পরিচালক বেন জামাল বলেন, “সরকারের জন্য এ এক বড় পরাজয়। লেবার পার্টি অবশেষে স্বীকার করেছে যে, ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে। ঐতিহাসিক এই ভোট এখন সরকারের নীতিতে পরিণত হওয়া উচিত। ইসরায়েলের ওপর সর্বাত্মক নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং অস্ত্র বিক্রি পুরোপুরি নিষিদ্ধ করতে হবে।”
ট্রান্সপোর্ট স্যালারিড ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মারিয়াম এসলামদুস্ত বলেন, “আজ লেবার আন্দোলন ইতিহাসের সঠিক পাশে দাঁড়িয়েছে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে। লেবার নেতৃত্বের কাছে এই স্পষ্ট বার্তা পৌঁছে গেছে যে, আমরা গণহত্যার অপরাধের মুখে চুপ করে থাকব না।”