যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার বাসিন্দাদের জন্য খাদ্য ও ওষুধ বহনকারী আন্তর্জাতিক নৌযানবহর গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার নৌযান আটকের ঘটনায় বিক্ষোভ শুরু হয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে। বুধবার রাত থেকেই সড়কে নেমেছেন ইতালি, স্পেন, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও বেলজিয়ামের ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারীরা।
বুধবার সন্ধ্যার পর ভূমধ্যসাগরের গাজা উপকূলের কাছাকাছি পৌঁছানোর পর গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৪৩টি নৌযানের মধ্যে ১৩টিকে আটকে দেয় ইসরায়েলের নৌবাহিনী। আটক এসব নৌযান এবং সেখানে থাকা ২ শতাধিক ক্রু ও স্বেচ্ছাসেবীকে ইসরায়েলের বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে ইতালির রাজধানী রোমের তেরমিনি স্টেশনের কাছে পিয়েজ্জা দেই কিনিকুয়েসেন্তো চত্বরে জড়ো হয়ে শত শত ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী নৌযানগুলো এবং ক্রু-যাত্রীদের ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানান। এ সময় তারা তেরমিনি স্টেশনের সংলগ্ন ও আশপাশের সব সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেন এবং স্লোগান দিতে থাকেন— ‘ফ্লোটিলা এবং ফিলিস্তিনের জন্য সবকিছু বন্ধ থাকবে।’
এ সময় আন্দোলনকারীদের আশে পাশে প্রচুর পুলিশসদস্য ছিলেন; তবে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে তাদের কোনো সংঘাত হয়নি। ইতালির ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং ট্রেড ইউনিয়নগুলো। দেশটির দু’টি বড় ট্রেড ইউনিয়ন জোট ইউনিয়ন সিন্দাকেল দি বাসে (ইউসিবি) এবং কনফেডারেজিওনে জেনারেলে ইতালিয়ানা দেল লাভোরো আগামীকাল ৩ অক্টোবর ইতালিজুড়ে হরতাল ডেকেছে।
ফ্লোটিলার নৌযান আটক হওয়ার পর বুধবার রাতে স্পেনের বার্সেলোনায় শত শত ফিলিস্তিনপন্থি ইসরায়েলের কনস্যুলেটের সামনে জড়ো হয়ে এ ঘটনার নিন্দা জানান।
সেই সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর সামরিক অভিযান বন্ধের দাবি জানানোর পাশাপাশি গাজায় বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতিও জানান তারা।
একই ঘটনা ঘটেছে জার্মানির রাজধানী বার্লিন, বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস এবং যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে। বার্লিনে সেন্ট্রাল স্টেশনের কাছে বিক্ষোভ করেছেন শত শত ফিলিস্তিনপন্থি, বাসেলসে বেলজিয়ামের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন ফিলিস্তিনিরা। লন্ডনে তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষোভে নেমেছেন শতাধিক ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভকারী।
বৃহস্পতিবার, ০২ অক্টোবর ২০২৫
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার বাসিন্দাদের জন্য খাদ্য ও ওষুধ বহনকারী আন্তর্জাতিক নৌযানবহর গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার নৌযান আটকের ঘটনায় বিক্ষোভ শুরু হয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে। বুধবার রাত থেকেই সড়কে নেমেছেন ইতালি, স্পেন, জার্মানি, যুক্তরাজ্য ও বেলজিয়ামের ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারীরা।
বুধবার সন্ধ্যার পর ভূমধ্যসাগরের গাজা উপকূলের কাছাকাছি পৌঁছানোর পর গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৪৩টি নৌযানের মধ্যে ১৩টিকে আটকে দেয় ইসরায়েলের নৌবাহিনী। আটক এসব নৌযান এবং সেখানে থাকা ২ শতাধিক ক্রু ও স্বেচ্ছাসেবীকে ইসরায়েলের বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে এ খবর প্রকাশিত হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে ইতালির রাজধানী রোমের তেরমিনি স্টেশনের কাছে পিয়েজ্জা দেই কিনিকুয়েসেন্তো চত্বরে জড়ো হয়ে শত শত ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারী নৌযানগুলো এবং ক্রু-যাত্রীদের ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানান। এ সময় তারা তেরমিনি স্টেশনের সংলগ্ন ও আশপাশের সব সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেন এবং স্লোগান দিতে থাকেন— ‘ফ্লোটিলা এবং ফিলিস্তিনের জন্য সবকিছু বন্ধ থাকবে।’
এ সময় আন্দোলনকারীদের আশে পাশে প্রচুর পুলিশসদস্য ছিলেন; তবে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে তাদের কোনো সংঘাত হয়নি। ইতালির ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং ট্রেড ইউনিয়নগুলো। দেশটির দু’টি বড় ট্রেড ইউনিয়ন জোট ইউনিয়ন সিন্দাকেল দি বাসে (ইউসিবি) এবং কনফেডারেজিওনে জেনারেলে ইতালিয়ানা দেল লাভোরো আগামীকাল ৩ অক্টোবর ইতালিজুড়ে হরতাল ডেকেছে।
ফ্লোটিলার নৌযান আটক হওয়ার পর বুধবার রাতে স্পেনের বার্সেলোনায় শত শত ফিলিস্তিনপন্থি ইসরায়েলের কনস্যুলেটের সামনে জড়ো হয়ে এ ঘটনার নিন্দা জানান।
সেই সঙ্গে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর সামরিক অভিযান বন্ধের দাবি জানানোর পাশাপাশি গাজায় বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতিও জানান তারা।
একই ঘটনা ঘটেছে জার্মানির রাজধানী বার্লিন, বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলস এবং যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে। বার্লিনে সেন্ট্রাল স্টেশনের কাছে বিক্ষোভ করেছেন শত শত ফিলিস্তিনপন্থি, বাসেলসে বেলজিয়ামের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেছেন ফিলিস্তিনিরা। লন্ডনে তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষোভে নেমেছেন শতাধিক ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভকারী।