ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গাজায় যুদ্ধবিরতি সর্বশেষ প্রস্তাবের প্রাথমিক ধাপে ইসরায়েল ও হামাসের সম্মত হওয়াকে স্বাগত জানিয়েছে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ওই পরিকল্পনা ঠিকমতো কার্যকর হলে গাজায় আটক ব্যক্তিদের মুক্তি এবং ধাপে ধাপে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পথ উন্মুক্ত হবে।
তেল আবিবের প্রশংসা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, প্রস্তাবে সম্মত হওয়া ছিল ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রতিফলন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই চুক্তি যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় স্থায়ী শান্তির পথ তৈরি করবে।
নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পের তরফ থেকে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সকালে সম্মতির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। চুক্তির প্রথম ধাপে হামাস জীবিত ও মৃত মিলিয়ে ৪৭ জন বন্দিকে মুক্তি দেবে, এর বিনিময়ে হামাসের প্রস্তাবিত তালিকা অনুযায়ী কিছু ফিলিস্তিনি বন্দিকে ছেড়ে দেবে ইসরায়েল। ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুকে ট্যাগ করে এক অনলাইন পোস্টে মোদি বলেছেন, আমরা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপের চুক্তিকে স্বাগত জানাই। এটি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর দৃঢ় নেতৃত্বেরও প্রতিফলন।
আমরা আশা করি, বন্দিদের মুক্তি ও গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে কিছুটা স্বস্তি নেমে আসবে এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তির পথ প্রশস্ত করবে।
চুক্তি অনুযায়ী, হামাস খুব শিগগিরই সব বন্দিকে মুক্তি দেবে এবং ইসরায়েল একটি নির্ধারিত সীমার বাইরে সেনা প্রত্যাহার করবে। এই সিদ্ধান্তকে আরব ও মুসলিম বিশ্ব এবং ইসরায়েলের জন্য ‘এক মহান দিন’ বলে অভিহিত করেন ট্রাম্প। নেতানিয়াহুর ভাষায়, এটি ইসরায়েলের জন্য ‘কূটনৈতিক সাফল্য’ এবং ‘জাতীয় ও নৈতিক বিজয়’। তিনি বলেন, শুরু থেকেই আমি বলেছিলাম, সব বন্দি ঘরে ফেরার আগ পর্যন্ত আমরা ক্ষান্ত হব না। দৃঢ় অবস্থান, শক্তিশালী সামরিক পদক্ষেপ এবং আমাদের মহান মিত্র প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলকে পৌঁছেছি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
গাজায় যুদ্ধবিরতি সর্বশেষ প্রস্তাবের প্রাথমিক ধাপে ইসরায়েল ও হামাসের সম্মত হওয়াকে স্বাগত জানিয়েছে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের ওই পরিকল্পনা ঠিকমতো কার্যকর হলে গাজায় আটক ব্যক্তিদের মুক্তি এবং ধাপে ধাপে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পথ উন্মুক্ত হবে।
তেল আবিবের প্রশংসা করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, প্রস্তাবে সম্মত হওয়া ছিল ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর শক্তিশালী নেতৃত্বের প্রতিফলন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই চুক্তি যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকায় স্থায়ী শান্তির পথ তৈরি করবে।
নেতানিয়াহু ও ট্রাম্পের তরফ থেকে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সকালে সম্মতির বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। চুক্তির প্রথম ধাপে হামাস জীবিত ও মৃত মিলিয়ে ৪৭ জন বন্দিকে মুক্তি দেবে, এর বিনিময়ে হামাসের প্রস্তাবিত তালিকা অনুযায়ী কিছু ফিলিস্তিনি বন্দিকে ছেড়ে দেবে ইসরায়েল। ট্রাম্প ও নেতানিয়াহুকে ট্যাগ করে এক অনলাইন পোস্টে মোদি বলেছেন, আমরা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার প্রথম ধাপের চুক্তিকে স্বাগত জানাই। এটি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর দৃঢ় নেতৃত্বেরও প্রতিফলন।
আমরা আশা করি, বন্দিদের মুক্তি ও গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির মাধ্যমে কিছুটা স্বস্তি নেমে আসবে এবং দীর্ঘস্থায়ী শান্তির পথ প্রশস্ত করবে।
চুক্তি অনুযায়ী, হামাস খুব শিগগিরই সব বন্দিকে মুক্তি দেবে এবং ইসরায়েল একটি নির্ধারিত সীমার বাইরে সেনা প্রত্যাহার করবে। এই সিদ্ধান্তকে আরব ও মুসলিম বিশ্ব এবং ইসরায়েলের জন্য ‘এক মহান দিন’ বলে অভিহিত করেন ট্রাম্প। নেতানিয়াহুর ভাষায়, এটি ইসরায়েলের জন্য ‘কূটনৈতিক সাফল্য’ এবং ‘জাতীয় ও নৈতিক বিজয়’। তিনি বলেন, শুরু থেকেই আমি বলেছিলাম, সব বন্দি ঘরে ফেরার আগ পর্যন্ত আমরা ক্ষান্ত হব না। দৃঢ় অবস্থান, শক্তিশালী সামরিক পদক্ষেপ এবং আমাদের মহান মিত্র প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলকে পৌঁছেছি।