ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সেনা পাঠানোর বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নিতে পারে পাকিস্তান। দেশটির সরকারি ও সামরিক সূত্র জানাচ্ছে, সেনা পাঠানোর বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্তের দিকেই এগোচ্ছে ইসলামাবাদ। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, গাজায় শান্তি ও পুনর্গঠনের জন্য গঠিত ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যাবিলাইজেশন ফোর্সে (আইএসএফ) পাকিস্তান সেনা পাঠাবে কি-না, সে বিষয়ে ইসলামাবাদ শিগগিরই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে পারে।
সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে এবং সেনা নেতৃত্বের মধ্যে আলোচনা “চূড়ান্ত পর্যায়ে” পৌঁছেছে।
বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক সূত্র জানায়, পাকিস্তান গাজা মিশনে অংশ নেওয়ার দিকেই ঝুঁকছে বলে অভ্যন্তরীণ আলোচনার ধরণ থেকে বোঝা যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে গঠিত গাজা শান্তিচুক্তির অন্যতম মূল দিক হলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর সেনা নিয়ে গঠিত এই আন্তর্জাতিক বাহিনী। বাহিনীর দায়িত্বের মধ্যে গাজার অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বজায় রাখা, হামাসকে নিরস্ত্র করা, সীমান্ত পারাপার নিয়ন্ত্রণ করা এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে মানবিক ত্রাণ ও পুনর্গঠন কার্যক্রম পরিচালনা করার মতো বিষয়গুলো থাকবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন গাজায় মার্কিন সেনা না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেও ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, কাতার, তুরস্ক ও আজারবাইজানসহ কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। যাতে তারা এই বহুজাতিক বাহিনীতে অংশ নেয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে মার্কিন নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সেনা পাঠানোর বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নিতে পারে পাকিস্তান। দেশটির সরকারি ও সামরিক সূত্র জানাচ্ছে, সেনা পাঠানোর বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্তের দিকেই এগোচ্ছে ইসলামাবাদ। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, গাজায় শান্তি ও পুনর্গঠনের জন্য গঠিত ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যাবিলাইজেশন ফোর্সে (আইএসএফ) পাকিস্তান সেনা পাঠাবে কি-না, সে বিষয়ে ইসলামাবাদ শিগগিরই সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে পারে।
সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে এবং সেনা নেতৃত্বের মধ্যে আলোচনা “চূড়ান্ত পর্যায়ে” পৌঁছেছে।
বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক সূত্র জানায়, পাকিস্তান গাজা মিশনে অংশ নেওয়ার দিকেই ঝুঁকছে বলে অভ্যন্তরীণ আলোচনার ধরণ থেকে বোঝা যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে গঠিত গাজা শান্তিচুক্তির অন্যতম মূল দিক হলো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর সেনা নিয়ে গঠিত এই আন্তর্জাতিক বাহিনী। বাহিনীর দায়িত্বের মধ্যে গাজার অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বজায় রাখা, হামাসকে নিরস্ত্র করা, সীমান্ত পারাপার নিয়ন্ত্রণ করা এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে মানবিক ত্রাণ ও পুনর্গঠন কার্যক্রম পরিচালনা করার মতো বিষয়গুলো থাকবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন গাজায় মার্কিন সেনা না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিলেও ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর, কাতার, তুরস্ক ও আজারবাইজানসহ কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। যাতে তারা এই বহুজাতিক বাহিনীতে অংশ নেয়।