দিল্লিতে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে ঘটনায় দোষীদের কাউকেই ছেড়ে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেছেন, সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে। মঙ্গলবার,(১১ নভেম্বর ২০২৫) ভুটান সফরের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লির লাল কেল্লার সামনে সিগন্যালে দাঁড়ানো একটি হুন্ডাই আই-২০ গাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে অন্তত ১২ জন নিহত ও ২০ জন আহত হন। আশপাশের কমপক্ষে ২২টি গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
মঙ্গলবার সকালে দু’দিনের সফরে ভুটানে যান ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেখানে গিয়েও ভারতে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ শোনা গেছে তার কণ্ঠে।
সাংবাদিকের নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আজ আমি ভারাক্রান্ত মন নিয়ে এখানে এসেছি। কাল সন্ধ্যায় দিল্লির ভয়াবহ ঘটনা আমাদের সবাইকে ব্যথিত করেছে। কাল (গতকাল সোমবার) সারারাত আমি সব কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলাম। তদন্তে পাওয়া তথ্য নিয়ে আলোচনা চলছিল। আমাদের তদন্ত সংস্থাগুলো এই চক্রান্তের শিকড় পর্যন্ত যাবে। যারা এর জন্য দায়ী, তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে। একজনকেও ছেড়ে দেয়া হবে না।’
বিস্ফোরণের কারণ কী তা নিয়ে এখনও সরকারিভাবে কিছু জানায়নি ভারত। দেশটির পুলিশ বলছে, বিস্তারিত তদন্তের পরই এ বিষয়ে জানানো হবে। তবে প্রধানমন্ত্রী মোদীর বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, আপাতত ঘটনাটিকে নাশকতা বলেই মনে করা হচ্ছে।
পুলিশের পাশাপাশি একাধিক কেন্দ্রীয় সংস্থা ঘটনার তদন্ত করছে। বিস্ফোরণ ঘটা গাড়িটির মালিক মহম্মদ সালমানকে গতকাল সোমবার রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার জেরার জন্য আটক করা হয়েছে আরও ৪ জনকে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫
দিল্লিতে গাড়ি বোমা বিস্ফোরণে ঘটনায় দোষীদের কাউকেই ছেড়ে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেছেন, সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে। মঙ্গলবার,(১১ নভেম্বর ২০২৫) ভুটান সফরের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় দিল্লির লাল কেল্লার সামনে সিগন্যালে দাঁড়ানো একটি হুন্ডাই আই-২০ গাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে অন্তত ১২ জন নিহত ও ২০ জন আহত হন। আশপাশের কমপক্ষে ২২টি গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
মঙ্গলবার সকালে দু’দিনের সফরে ভুটানে যান ভারতের প্রধানমন্ত্রী। সেখানে গিয়েও ভারতে ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণের ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ শোনা গেছে তার কণ্ঠে।
সাংবাদিকের নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আজ আমি ভারাক্রান্ত মন নিয়ে এখানে এসেছি। কাল সন্ধ্যায় দিল্লির ভয়াবহ ঘটনা আমাদের সবাইকে ব্যথিত করেছে। কাল (গতকাল সোমবার) সারারাত আমি সব কেন্দ্রীয় সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলাম। তদন্তে পাওয়া তথ্য নিয়ে আলোচনা চলছিল। আমাদের তদন্ত সংস্থাগুলো এই চক্রান্তের শিকড় পর্যন্ত যাবে। যারা এর জন্য দায়ী, তাদের সবাইকে বিচারের আওতায় আনা হবে। একজনকেও ছেড়ে দেয়া হবে না।’
বিস্ফোরণের কারণ কী তা নিয়ে এখনও সরকারিভাবে কিছু জানায়নি ভারত। দেশটির পুলিশ বলছে, বিস্তারিত তদন্তের পরই এ বিষয়ে জানানো হবে। তবে প্রধানমন্ত্রী মোদীর বক্তব্যে এটা স্পষ্ট যে, আপাতত ঘটনাটিকে নাশকতা বলেই মনে করা হচ্ছে।
পুলিশের পাশাপাশি একাধিক কেন্দ্রীয় সংস্থা ঘটনার তদন্ত করছে। বিস্ফোরণ ঘটা গাড়িটির মালিক মহম্মদ সালমানকে গতকাল সোমবার রাতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মঙ্গলবার জেরার জন্য আটক করা হয়েছে আরও ৪ জনকে।