ভঙ্গুর অর্থনীতি সচল করতে বিপুল ঋণ প্রয়োজন পাকিস্তানের। আর এ ঋণ পেতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দারস্থ হয়েছিল ইসলামাবাদ। তবে ঋণের জন্য কঠিন সব শর্ত দিয়েছিল আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটি। প্রথমে সেগুলো মেনে নিতে গড়িমসি করলেও এখন সব শর্ত মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডন রোববার (২৯ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
শর্ত মেনে নেওয়ার অংশ হিসেবে দেশটির ব্যবসা, বাণিজ্যসহ সবক্ষেত্র মিলিয়ে নতুন ২০০ বিলিয়ন ডলার কর আরোপ করা হবে। যার মধ্যে থাকবে বন্যা করও। এ নিয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারের দুটি অধ্যাদেশের খসড়াও তৈরি করেছে দেশটি।
সংবাদমাধ্যম ডন আরও জানিয়েছে, আইএমএফের চাহিদা অনুযায়ী, সরকার বিদ্যুতের ভর্তুকি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়া রপ্তানিজাত কাঁচামালের ওপর কর, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি এবং গ্যাসের ওপর শুল্ক আরোপের চিন্তা-ভাবনাও করা হচ্ছে।
জানা গেছে, আইএমএফ-এর একটি প্রতিনিধি দল মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) পাকিস্তানে আসবেন। প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ শর্ত মেনে সেগুলো বাস্তবায়ন করার নিশ্চয়তা দেওয়ার পরই প্রতিনিধি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩
ভঙ্গুর অর্থনীতি সচল করতে বিপুল ঋণ প্রয়োজন পাকিস্তানের। আর এ ঋণ পেতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দারস্থ হয়েছিল ইসলামাবাদ। তবে ঋণের জন্য কঠিন সব শর্ত দিয়েছিল আন্তর্জাতিক এ সংস্থাটি। প্রথমে সেগুলো মেনে নিতে গড়িমসি করলেও এখন সব শর্ত মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডন রোববার (২৯ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
শর্ত মেনে নেওয়ার অংশ হিসেবে দেশটির ব্যবসা, বাণিজ্যসহ সবক্ষেত্র মিলিয়ে নতুন ২০০ বিলিয়ন ডলার কর আরোপ করা হবে। যার মধ্যে থাকবে বন্যা করও। এ নিয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারের দুটি অধ্যাদেশের খসড়াও তৈরি করেছে দেশটি।
সংবাদমাধ্যম ডন আরও জানিয়েছে, আইএমএফের চাহিদা অনুযায়ী, সরকার বিদ্যুতের ভর্তুকি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এছাড়া রপ্তানিজাত কাঁচামালের ওপর কর, বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি এবং গ্যাসের ওপর শুল্ক আরোপের চিন্তা-ভাবনাও করা হচ্ছে।
জানা গেছে, আইএমএফ-এর একটি প্রতিনিধি দল মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) পাকিস্তানে আসবেন। প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ শর্ত মেনে সেগুলো বাস্তবায়ন করার নিশ্চয়তা দেওয়ার পরই প্রতিনিধি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি।