হাওড়ার শালিমার স্টেশন থেকে শুক্রবার দুপুরে ছেড়ে এক্সপ্রেস ট্রেনটি চেন্নাই যাচ্ছিল। ট্রেনটি ওডিশার বালেশ্বর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে বাহানাগা স্টেশনের কাছে পৌছলে রাত পৌনে ৯টার দিকে একটি মালগাড়ির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ১৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে শতাধিক মৃত্যুর কথা বলা হলেও হতাহতের সংখ্যা আরও বেশী হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ট্রেনটির ২০ বগির মধ্যে ১৮টি লাইচ্যুত হয়ে ভেঙ্গে পড়ে। রাতে এই দুর্ঘটনার কারণে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এলাকার লোকজন জানিয়েছেন বহু যাত্রী বগীগুলোতে আটকে আছে। আটকে থাকা যাত্রীদের আর্তচিৎকার শোনা যাচ্ছে।
স্থানীয় মানুষজন দ্রুত উদ্ধারকাজে নামায় পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দেওয়া গিয়েছে। জখম যাত্রীদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত উদ্ধার আহতদের মধ্যে বেশীর ভাগের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দক্ষিণ রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা সংবাদ-কে জানান, দুর্ঘটনার পর তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে। বেশ কয়েকটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে। তিনি বলেন, এই মূহূর্তে আহত বা মৃতের সংখ্যা জানানো সম্ভব নয়। উদ্ধরা কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোন তথ্য দেয়া সম্ভব হবে না।
শুক্রবার, ০২ জুন ২০২৩
হাওড়ার শালিমার স্টেশন থেকে শুক্রবার দুপুরে ছেড়ে এক্সপ্রেস ট্রেনটি চেন্নাই যাচ্ছিল। ট্রেনটি ওডিশার বালেশ্বর থেকে ৪০ কিলোমিটার দূরে বাহানাগা স্টেশনের কাছে পৌছলে রাত পৌনে ৯টার দিকে একটি মালগাড়ির সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের ১৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে শতাধিক মৃত্যুর কথা বলা হলেও হতাহতের সংখ্যা আরও বেশী হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ট্রেনটির ২০ বগির মধ্যে ১৮টি লাইচ্যুত হয়ে ভেঙ্গে পড়ে। রাতে এই দুর্ঘটনার কারণে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এলাকার লোকজন জানিয়েছেন বহু যাত্রী বগীগুলোতে আটকে আছে। আটকে থাকা যাত্রীদের আর্তচিৎকার শোনা যাচ্ছে।
স্থানীয় মানুষজন দ্রুত উদ্ধারকাজে নামায় পরিস্থিতি কিছুটা সামাল দেওয়া গিয়েছে। জখম যাত্রীদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ পর্যন্ত উদ্ধার আহতদের মধ্যে বেশীর ভাগের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দক্ষিণ রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ কর্মকর্তা সংবাদ-কে জানান, দুর্ঘটনার পর তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে। বেশ কয়েকটি উদ্ধারকারী দল ঘটনাস্থলে রওনা হয়েছে। তিনি বলেন, এই মূহূর্তে আহত বা মৃতের সংখ্যা জানানো সম্ভব নয়। উদ্ধরা কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত কোন তথ্য দেয়া সম্ভব হবে না।