ভারতের ওড়িশায় দূর্ঘটনায় পরা ট্রেনে থাকা ৬ জন বাংলাদেশীর পরিচয় পাওয়া গিয়েছে। তবে তাদের অবস্থা কী তা কেউ বলতে পারছেন না।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের কাউন্সিলর (ভিসা) এ এস এম আলমাস হোসেন সংবাদকে বলেন, ‘বাংলাদেশের অনেক রুগি ওই ট্রেনে থাকতে পারে। বাংলাদেশ থেকে অনেকেই তাদের স্বজনদের খবর জানার জন্য ইতোমধ্যে ফোন করে যোগাযোগ করছেন। তারা আজ সকালে আমাদেরকে ৬ জন যাত্রীর নাম জানিয়েছেন।’
এরা হলেন সাজ্জাদ আলী, মো: আসলাম শেখ, খালেদ বিন আওকাত, মো: রাসেলুজ্জামান, মো: মোক্তার হোসেন ও রূপা বেগম খান।
ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় ওড়িশা রাজ্যে তিনটি ট্রেনের ভয়াবহ দুর্ঘটনায় অন্তত ২৫০জন নিহত এবং ৯০০ জন আহত হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে প্রাপ্ত খবরে জানা গিয়েছে। ওড়িশার বালেশ্বরের কাছে বেঙ্গালুরু-হাওড়া যশবন্তপুর এক্সপ্রেস, শালিমার-চেন্নাই করমণ্ডল এক্সপ্রেস এবং একটি মালগাড়ি সংঘর্ষে ওই দুর্ঘটনা।
দক্ষিণ ভারতের চেন্নাই ও বেঙ্গালুরুতে চিকিৎসার জন্য করমন্ডল এক্সপ্রেসে বাংলাদেশের বহু রোগী প্রতিদিন যাতায়াত করে। বাংলাদেশের কত সংখ্যক মানুষ ওই ট্রেনে ছিল তা সরেজমিনে জানার জন্য একটি আগ্রগামী দলকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে বলে সংবাদকে জানিয়েছেন আলমাস হোসেন।
আলমাস হোসেন জানান, ঘটনাস্থলে পাঠানো ওই টীম ওই নিখোঁজদের ছাড়াও আরও বাংলাদেশী যাত্রী ছিলো কিনা তা খোঁজ খবর নিয়ে উপ-দূতাবাসের তথ্য কেন্দ্রে জানাবে।
আলমাস জানান, ইতোমধ্যে উপ-দূতাবাসে একটি তথ্যকেন্দ্র (হেল্প লাইন) খোলা হয়েছে (ওয়াটসঅ্যাপসহ যার নম্বরঃ +৯১৯০৩৮৩৫৩৫৩৩) এই হেল্পলাইন নম্বরে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে তথ্য জানা বা জাননোর জন্য সবাইকে আনুরোধ করা হয়েছে।
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩
ভারতের ওড়িশায় দূর্ঘটনায় পরা ট্রেনে থাকা ৬ জন বাংলাদেশীর পরিচয় পাওয়া গিয়েছে। তবে তাদের অবস্থা কী তা কেউ বলতে পারছেন না।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-দূতাবাসের কাউন্সিলর (ভিসা) এ এস এম আলমাস হোসেন সংবাদকে বলেন, ‘বাংলাদেশের অনেক রুগি ওই ট্রেনে থাকতে পারে। বাংলাদেশ থেকে অনেকেই তাদের স্বজনদের খবর জানার জন্য ইতোমধ্যে ফোন করে যোগাযোগ করছেন। তারা আজ সকালে আমাদেরকে ৬ জন যাত্রীর নাম জানিয়েছেন।’
এরা হলেন সাজ্জাদ আলী, মো: আসলাম শেখ, খালেদ বিন আওকাত, মো: রাসেলুজ্জামান, মো: মোক্তার হোসেন ও রূপা বেগম খান।
ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় ওড়িশা রাজ্যে তিনটি ট্রেনের ভয়াবহ দুর্ঘটনায় অন্তত ২৫০জন নিহত এবং ৯০০ জন আহত হয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে প্রাপ্ত খবরে জানা গিয়েছে। ওড়িশার বালেশ্বরের কাছে বেঙ্গালুরু-হাওড়া যশবন্তপুর এক্সপ্রেস, শালিমার-চেন্নাই করমণ্ডল এক্সপ্রেস এবং একটি মালগাড়ি সংঘর্ষে ওই দুর্ঘটনা।
দক্ষিণ ভারতের চেন্নাই ও বেঙ্গালুরুতে চিকিৎসার জন্য করমন্ডল এক্সপ্রেসে বাংলাদেশের বহু রোগী প্রতিদিন যাতায়াত করে। বাংলাদেশের কত সংখ্যক মানুষ ওই ট্রেনে ছিল তা সরেজমিনে জানার জন্য একটি আগ্রগামী দলকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে বলে সংবাদকে জানিয়েছেন আলমাস হোসেন।
আলমাস হোসেন জানান, ঘটনাস্থলে পাঠানো ওই টীম ওই নিখোঁজদের ছাড়াও আরও বাংলাদেশী যাত্রী ছিলো কিনা তা খোঁজ খবর নিয়ে উপ-দূতাবাসের তথ্য কেন্দ্রে জানাবে।
আলমাস জানান, ইতোমধ্যে উপ-দূতাবাসে একটি তথ্যকেন্দ্র (হেল্প লাইন) খোলা হয়েছে (ওয়াটসঅ্যাপসহ যার নম্বরঃ +৯১৯০৩৮৩৫৩৫৩৩) এই হেল্পলাইন নম্বরে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে তথ্য জানা বা জাননোর জন্য সবাইকে আনুরোধ করা হয়েছে।