কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর শুধু তথ্য বিশ্লেষণ, স্বয়ংক্রিয়ভাবে বার্তা পাঠানো বা ই-মেইলের খসড়া লেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এই প্রযুক্তি এখন মানুষের বদলে সরাসরি অনলাইন বৈঠকে অংশ নেওয়ার ক্ষমতাও অর্জন করেছে। শুনতে অবাক লাগলেও নিজের এআই ক্লোন তৈরি করে অনলাইন বৈঠকে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে পিকল নামের একটি এআই টুল। এআই টুলটি নির্দিষ্ট ব্যক্তির এআই ক্লোন তৈরি করে ভিডিও কলে মানুষের মতো কথা বলতে পারে। এমনকি অন্যদের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়াও জানাতে পারে।
পিকল এআই টুল নিয়ে এরই মধ্যে প্রযুক্তিবিশে^ আলোচনা শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, অদিত শেঠ নামের এক ব্যক্তি জুম কলে অংশ নিয়ে স্বাভাবিকভাবে অন্যদের সঙ্গে কথোপকথন চালিয়ে যাচ্ছেন। কিছুক্ষণ পর তিনি নিজেই জানান, অনলাইন মিটিংয়ে অংশ নেওয়া ব্যক্তির ছবিটি আসলে তাঁর চেহারার আদলে তৈরি এআই ক্লোন।
পিকলের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এটি আগে ধারণ করা কোনো ভিডিও প্রচার করে না। এটি ব্যবহারকারীর কণ্ঠস্বর ও মুখাবয়বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনার বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে কথা বলতে এবং প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। ফলে এটি দেখে বোঝার উপায় নেই পর্দায় থাকা ব্যক্তি অনলাইন মিটিংয়ে উপস্থিত নেই।
পিকলের মাধ্যমে নিজের এআই ক্লোন তৈরি করে সহজেই প্রাতিষ্ঠানিক মিটিংয়ের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাসে অংশ নেওয়া সম্ভব। এর ফলে কাজে ব্যস্ত থাকার সময় অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা এআই ক্লোনের মাধ্যমে সহজেই করা যাবে।
পিকল এআই টুল সময় ব্যবস্থাপনায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি করলেও এআই ক্লোনের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা হুমকিতে পড়তে পারে। শুধু তাই নয়, ভবিষ্যতে কেউ নিজের পরিচয় গোপন রেখে বা অন্যের পরিচয় ব্যবহার করে এআই ক্লোন তৈরি করে অন্যদের মনে বিভ্রান্তি তৈরি করতে পারে।
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আর শুধু তথ্য বিশ্লেষণ, স্বয়ংক্রিয়ভাবে বার্তা পাঠানো বা ই-মেইলের খসড়া লেখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এই প্রযুক্তি এখন মানুষের বদলে সরাসরি অনলাইন বৈঠকে অংশ নেওয়ার ক্ষমতাও অর্জন করেছে। শুনতে অবাক লাগলেও নিজের এআই ক্লোন তৈরি করে অনলাইন বৈঠকে অংশ নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে পিকল নামের একটি এআই টুল। এআই টুলটি নির্দিষ্ট ব্যক্তির এআই ক্লোন তৈরি করে ভিডিও কলে মানুষের মতো কথা বলতে পারে। এমনকি অন্যদের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়াও জানাতে পারে।
পিকল এআই টুল নিয়ে এরই মধ্যে প্রযুক্তিবিশে^ আলোচনা শুরু হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, অদিত শেঠ নামের এক ব্যক্তি জুম কলে অংশ নিয়ে স্বাভাবিকভাবে অন্যদের সঙ্গে কথোপকথন চালিয়ে যাচ্ছেন। কিছুক্ষণ পর তিনি নিজেই জানান, অনলাইন মিটিংয়ে অংশ নেওয়া ব্যক্তির ছবিটি আসলে তাঁর চেহারার আদলে তৈরি এআই ক্লোন।
পিকলের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, এটি আগে ধারণ করা কোনো ভিডিও প্রচার করে না। এটি ব্যবহারকারীর কণ্ঠস্বর ও মুখাবয়বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনার বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে কথা বলতে এবং প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। ফলে এটি দেখে বোঝার উপায় নেই পর্দায় থাকা ব্যক্তি অনলাইন মিটিংয়ে উপস্থিত নেই।
পিকলের মাধ্যমে নিজের এআই ক্লোন তৈরি করে সহজেই প্রাতিষ্ঠানিক মিটিংয়ের পাশাপাশি অনলাইন ক্লাসে অংশ নেওয়া সম্ভব। এর ফলে কাজে ব্যস্ত থাকার সময় অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা এআই ক্লোনের মাধ্যমে সহজেই করা যাবে।
পিকল এআই টুল সময় ব্যবস্থাপনায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি করলেও এআই ক্লোনের কারণে প্রাতিষ্ঠানিক গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা হুমকিতে পড়তে পারে। শুধু তাই নয়, ভবিষ্যতে কেউ নিজের পরিচয় গোপন রেখে বা অন্যের পরিচয় ব্যবহার করে এআই ক্লোন তৈরি করে অন্যদের মনে বিভ্রান্তি তৈরি করতে পারে।