বিশিষ্ট সাংবাদিক ও প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খানের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারি) বাদ জোহর রাজধানীর মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
সকাল ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি প্রাঙ্গণে, বেলা ১১টার দিকে সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি প্রাঙ্গণে এরপর জাতীয় প্রেস ক্লাবে মিজানুর রহমান খানের তিনটি জানাজা হয়। জানাজা শেষে তাঁর প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। প্রেসক্লাবের জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় দীর্ঘদিনের কর্মস্থল দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ে। সহকর্মীদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয় মিজানুর রহমান খানকে।
মিজানুর রহমান খান গত বছরের ২৭ নভেম্বর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। ৫ ডিসেম্বর তিনি ঢাকার গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। সমস্যা বাড়লে সেখান থেকে গত ১০ ডিসেম্বর তাঁকে মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত শনিবার বিকেলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। রোববার সন্ধ্যায় মৃত্যুবরণ করেন মিজানুর রহমান খান।
এডিটরস গিল্ডের শোক: সাংবাদিক মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে গভীরে শোক প্রকাশ করেছে সম্পাদকদের সংগঠন ‘এডিটরস গিল্ড’। সোমবার (১১ জানুয়ারি ) গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকার্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
শোকবার্তায় বলা হয়, মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে বাংলাদেশের গণমাধ্যম একজন অসাধারণ সাংবাদিককে হারিয়েছে যার বিশ্লেষণী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণে প্রভাব রাখত।
মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারী ২০২১
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খানের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারি) বাদ জোহর রাজধানীর মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
সকাল ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি প্রাঙ্গণে, বেলা ১১টার দিকে সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি প্রাঙ্গণে এরপর জাতীয় প্রেস ক্লাবে মিজানুর রহমান খানের তিনটি জানাজা হয়। জানাজা শেষে তাঁর প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। প্রেসক্লাবের জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ নিয়ে আসা হয় দীর্ঘদিনের কর্মস্থল দৈনিক প্রথম আলো কার্যালয়ে। সহকর্মীদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে নিয়ে যাওয়া হয় মিজানুর রহমান খানকে।
মিজানুর রহমান খান গত বছরের ২৭ নভেম্বর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। ৫ ডিসেম্বর তিনি ঢাকার গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন। সমস্যা বাড়লে সেখান থেকে গত ১০ ডিসেম্বর তাঁকে মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁকে নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত শনিবার বিকেলে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। রোববার সন্ধ্যায় মৃত্যুবরণ করেন মিজানুর রহমান খান।
এডিটরস গিল্ডের শোক: সাংবাদিক মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে গভীরে শোক প্রকাশ করেছে সম্পাদকদের সংগঠন ‘এডিটরস গিল্ড’। সোমবার (১১ জানুয়ারি ) গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকার্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
শোকবার্তায় বলা হয়, মিজানুর রহমান খানের মৃত্যুতে বাংলাদেশের গণমাধ্যম একজন অসাধারণ সাংবাদিককে হারিয়েছে যার বিশ্লেষণী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা রাষ্ট্রীয় নীতি নির্ধারণে প্রভাব রাখত।