রাজধানীর কেরানীগঞ্জে নিজের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ওই ব্যক্তির নাম নূরে আলম ফকির (৪০)।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪–এর বিচারক শাহরিয়ার কবির এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. ফোরকান বলেন, রায়ে আসামিকে এক লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। রায় ঘোষণার পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার কাগজপত্র থেকে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী বাবার সঙ্গে রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় বসবাস করত। কিশোরীর মা বিদেশে থাকতেন। ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাসায় ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার জন্মদাতা বাবা।
এ ঘটনার দুইদিন পর ২৪ ফেব্রুয়ারি ওই কিশোরী বাদী হয়ে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় বাবার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করে। পুলিশ কিশোরীর বাবাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি মেয়েকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরের ৩০ আগস্ট কিশোরীর বাবার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ছয়জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
রাজধানীর কেরানীগঞ্জে নিজের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে আদালত। মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ওই ব্যক্তির নাম নূরে আলম ফকির (৪০)।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪–এর বিচারক শাহরিয়ার কবির এ রায় ঘোষণা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. ফোরকান বলেন, রায়ে আসামিকে এক লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। রায় ঘোষণার পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার কাগজপত্র থেকে জানা যায়, ভুক্তভোগী কিশোরী বাবার সঙ্গে রাজধানীর কেরানীগঞ্জ এলাকায় বসবাস করত। কিশোরীর মা বিদেশে থাকতেন। ২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি বাসায় ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে তার জন্মদাতা বাবা।
এ ঘটনার দুইদিন পর ২৪ ফেব্রুয়ারি ওই কিশোরী বাদী হয়ে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় বাবার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করে। পুলিশ কিশোরীর বাবাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তিনি মেয়েকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরের ৩০ আগস্ট কিশোরীর বাবার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ থেকে ছয়জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়।